পুজোর সময় কলকাতার রাস্তায় উপচে পড়েছিল ভিড়। সেই সময় কোনও নাইক কার্ফু ছিল না। বিধিনিষেধও শিথিল করা হয়েছিল অনেকটাই। তবে পুজোর পর ফের একবার করোনা গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী হওয়ায় জারি করা হয়েছে নাইট কার্ফু। শুক্রবার রাত থেকেই জারি হয়েছে নয়া নিয়ম। কার্ফু চলাকালীন বাসিন্দাদের থাকতে হবে গৃহবন্দি। একান্ত প্রয়োজন না হলে কেউই বাড়ির বাইরে বেরোতে পারবেন না। এদিকে নাইট কার্ফু ছাড়াও আরও বহু নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে রাজ্যে। রাজ্যের তরফে জানানো হয়েছে, পুজোর আগে যেমন রাত ১১টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত নাইট কার্ফু চলছিল, সেই নিয়ম ফিরছে। রেস্তোরাঁ খোলা রাখা যাবে ৫০ শতাংশ ফাঁকা রেখে। রাত সাড়ে ১০টার মধ্যেই পানশালা ও রেস্তোরাঁগুলি বন্ধ করে দিতে হবে। ইতিমধ্যে নাইট কার্ফু সংক্রান্ত বিধি-নিষেধ যাতে সঠিক ভাবে পালিত হয়, সেই লক্ষ্যে রাতের কলকাতায় নাকা চেকিং বসিয়েছে পুলিশ। রাজ্যের তরফে জানানো হয়েছে, পুজোর আগে যেমন রাত ১১টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত নাইট কার্ফু চলছিল, সেই নিয়ম ফিরছে। রেস্তোরাঁ খোলা রাখা যাবে ৫০ শতাংশ ফাঁকা রেখে। রাত সাড়ে ১০টার মধ্যেই পানশালা ও রেস্তোরাঁগুলি বন্ধ করে দিতে হবে। ইতিমধ্যে নাইট কার্ফু সংক্রান্ত বিধি-নিষেধ যাতে সঠিক ভাবে পালিত হয়, সেই লক্ষ্যে রাতের কলকাতায় নাকা চেকিং বসিয়েছে পুলিশ।|#+|এদিকে করোনার বাড়বাড়ন্ত ঠেকাতে রাজ্যে বেশ কয়েকটি মাইক্রো-কনটেনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে ইতিমধ্যেই। এর মধ্যে হাওড়া পৌরনিগমের বেশ কয়েকটি ওয়ার্ড রয়েছে। হাওড়ার মোট ৯টি ওয়ার্ড - ১৩, ৩২, ৩৩, ৩৪, ৩৯, ৪১, ৪৪, ৪৭ ও ৪৮-কে মাইক্রো-কনটেনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে।