সম্ভবত ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পের বকেয়া সংক্রান্ত জট কাটতে চলেছে। আর সেটা হচ্ছে রাজ্যপাল সিভি ಌআনন্দ বোসের হস্তক্ষেপের পরেই। সংবাদ সংস্থা পিটিআই এমন আভাসই পেয়েছে।
এদিকে ১০০ দিনের কাজের বকেয়া আদায়ের জন্য় একেবারে জোরদার আন্দোলনে নেমেছিল তৃণমূল। একেবরে দিল্লিতে গিয়ে ধর্নায় বসে গিয়েছিলেন তৃণমূল নেতৃত্ব। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের নেতৃত্বে দলে দলে তৃণমূল নেতৃত্ব আন্দোলনে নেমেছিলেন। পরে তাঁরা রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের সঙ🎃্গেও দেখা করেন। এরপর রাজ্যপাল গোটা বিষয়টি ওপরমহলে জানানোর কথা জানিয়েছিলেন। সেই সঙ্গেই গ্রাম-উন্নয়ন ও পঞ্চায়েতি রাজ দফতরের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিংহও এব্যাপারে হস্তক্ষেপ কর꧅েন। তবে সূত্রের খবর, এবার এনিয়ে আশার কথা শোনা যাচ্ছে। কেন্দ্র এবার ১০০ দিনের বকেয়া টাকা ছাড়তে পারে।
তবে এই আন্দোলনে নেমে অভিষেককে একেবারে ঘ🐬াড়ে করে চিঠির বোঝা নিয়ে যেতে দেখা গিয়েছিল। এমনকী বকেয়া টাকা আদায় না করা পর্যন্ত তিনি যে আন্দোলনের রাস্তা থেকে সরছেন না সেটাও জানিয়েছিলেন। এখানেই প্রশ্ন উঠছে এই ১০০ দিনের কাজের বকেয়া টাকা যদি কেন্দ্র ছেড়ে দেয় তবে কি তৃণমূল তার কৃতিত্ব দাবি করতে পারবে? কারণ ঘাসফুল শিবির দাবি করতেই পারে তাদের জন্যই টাকা দিতে বাধ্য হল বিজেপি পরিচালিত কেন্দ্রীয় সরকার🎐। তারাই চাপ দিয়ে টাকা আদায় করে ছেড়েছে। এতে আখেরে লাভ হবে তৃণমূলেরই।
তবে শোনা যাচ্ছে রাজ্যপাল হস্তক্ষেপ করার পরেই এনিয়ে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে কবে এই টাকা ছাড়া হবে তা নিয়ে নির্দি𒆙ষ্টভাবে কিছু জানা যায়নি। তবে ১০০দিনের কাজের মজুরির টাকা আটকে রাখায় এবারের পঞ্চায়েত ভোটে তৃণমূল যে অনেকটাই সুবিধা পেয়ে গিয়েছিল তা বলাই বাহুল্য। একেবারে তৃণম🐓ূলস্তরে বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে সাধারণ শ্রমিক, মজদুর, গরিব মানুষ বঞ্চনার প্রতিবাদে একজোট হয়ে যান। এটা আখেরে লাভ দিয়েছে তৃণমূলকেই।
তবে কেন্দ্রীয় সরকার আগেই জানিয়েছিল মহাত্মা গান্ধী ন্যাশানাল রুরাল এমপ্লয়মেন্ট গ্যারান্টি অ্যাক্ট ২০০৫ অনুসারে ২০২২ সালের ৯ মার্চ থে♏কে টাকা বন্ধ করা💙 হয়েছে। কারণ সরকারি নির্দেশ মানেনি রাজ্য সরকার। তবে এবার জট কাটতে চলেছে।