এবার রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়ের বিরুদ্ধে রাজ্য বিধানসভায় নিন্দা প্রস্তাব আনা হতে 🃏পারে। এর আগে বিভিন্ন রাজ্যে এই ধরনের ঘটনা ঘটেছে। এবার বাংলাতেও এই ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে।
গত🥀 বৃহস্পতিবার তৃণমূলের দলীয় বৈঠক ছিল। সূত্রের খবর, সেই বৈঠকে রাজ্যপালের ভূমিকা নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে রাজ্যপালের বিরুদ্ধে নিন্দা প্রস্তাব নিয়ে কিছু বলতে চাননি অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। বিধানসভার অধ্যক্ষ এই প্রসঙ্গে জানান, ‘বিধানসভা অধিবেশন শুরু হওয়ার পর যা হওয়ার তা দেখা যাবে।’ বিজেপির মুখ্য সচেতক মনোজ টিগ্গা এই প্রসঙ্গে জানান, ‘রাজ্যপাল আমাদের সাংবিধানিক প্রধান। উনি যা বলেছেন, সে ব্যাপারে আমি কিছু বলতে চাই না।’
তৃণমূল যে দলীয় স্তরে রাজ্যপালের এই ভূমিকাকে মোটেও ভালোভাবে নিচ্ছে না, সেকথা বুঝিয়ে দিয়েছেন লোকসভায় তৃণমূলের দলনেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। এই প্রসঙ্গে সুদীপবাবু জানান, ‘রাজ্যপালের ভূমিকা ভয়ঙ্কর জায়গায় গিয়ে পৌঁছেছে। আমাদের মনে হচ্ছে, রাজ্য সরকারকে বিব্রত করার জন্য ওনাকে পাঠানো হয়েছে। এই বিষয়ে লোকসভা ও রাজ্যসভায় কিছু প্রস্তাব আনা যায় কিনা, তা ভেবে দেখা হবে।’ উল্লেখ্য, গত ২৫ জানুয়ারি রাজ্য বিধানসভায় সংবিধান প্রণেতা বি আর আম্বেদকরের মূর্তিতে মালা দিতে গিয়েছিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। সেখানে গিয়ে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে বিষদগার করেন রাজ্যপাল। একইসঙ্গে বিধানসভার অধ্যক্ষের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্♛ন তোলেন তিনি।