সামনে পঞ্চায়েত নির্বাচন। তাই বকেয়া কাজ পড়ে থাকুক চায় না রাজ্য সরকার। তাই চারিদিকে খোঁজখবর শুরু হয়েছে। সেখানে দেখা গিয়েছে, বিধবা এবং বার্ধক্য ভাতার উপভোক্তা যাচাইয়ের কাজ চলছে ঢিমেতালে। আর সেই কাজে গতি আনতে এবার ✅একাধিক জেলা প্রশাসনকে সতর্ক করল নবান্ন। বিশেষ করে বিধবা ভাতার কাজ অনেকটাই বাকি বলে জানতে পেরেছে রাজ্য প্রশাসন।
ঠিক কী জানা যাচ্ছে? এই দু’টি প্রকল্পে যাঁদের নাম রয়েছে, তাঁদের আধার নম্বর আপলোড অনেক জায়গায় হয়নি বলে অভিযোগ। তাই খতিয়ে দেখছে ব্লকগুলি। এক নাম যাতে দু’জায়গায় না থাকে এবং একজন যাতে একাধিক সুবিধা না পান সেটাও নিশ্চিত করতে আধার নম্বর আপলো🌼ডের উপর গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। জেলায় জেলায় এখন সেই কাজই চলছে। তবেএই কাজের অগ্রগতি যে সন্তোষজনক নয় সেটা স্পষ্ট করে দিয়েছে নবান্ন।
কেন এমন উদ্যোগ নবান্নের? নারী, শিশু ও সমাজকল্যাণ দফতরের অধীনে দুই প্রকল্পের অর্থ বরাদ্দ করে কেন্দ্র (৬০ শতাংশ) এবং রাজ্য (৪০ শতাংশ) যৌথভাবে। যোগ্য উপভোক্তারাই যাতে প্রকল্পের সুবিধা পান তার জন্য এখন ব্লকে ব্লকে উপভোক্তাদের আধার নম্বর সংগ্রহের কাজ চলছে। গত ২২ 🌄জানুয়ারি তারিখের রিপোর্ট বলছে, বিধবা ভাতার উপভোক্তাদের আধার যাচাই এবং আপলোডের কাজ হয়েছে মাত্র ৫২ শতাংশ। সাতটি জেলা রয়েছে রাজ🐻্যের গড় হারের নীচে। তা𒅌র মধ্যে কোচবিহার, বীরভূমের অবস্থা খুবই খারাপ। এই দুই জেলায় আধার আপলোডের হার যথাক্রমে ৮.৪ এবং ১৫ শতাংশ।
কারা কাজ শেষ করেছে? নবান্ন সূত্রে খবর, কাজ শেষ করার তালিকায় অবশ্য বেশ কয়েকটি জেলা রয়েছে। হুগলি, মুর্শিদাবাদ, নদীয়া, জলপাইগুড়ি, পুরুলিয়া, মালদা, উত্তর দিনাজপুরের মতো জেলা এই কাজ প্রায় শেষ করে ফেলেছে। বার্ধক্য ভাতার কাজ তুলনামূলক ভাল। কেন্দ্রীয় পোর্টালে এই দু’টি প্রকল্প মিলিয়ে নাম রয়েছে প্রায় পাঁচ লক্ষ উপভোক্তার। তাঁদের মধ্যে এখনও পর্যন্ত তিন লক্ষের কাছাকাছি নাম ‘অযোগ্য’। বাকিদের যাচাইয়ের কাজ এখনও সম্পন্ন হয়নি। যাচাই শেষ না হলে উপভোক্তাদের অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো যাবে না। তাই গিয়েছে সতꦆর্কবার্তা।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT ༒App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক //htipad.onelink🀅.me/277p/p7me4aup