কলকাতায় কারও দেহে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ মিলেছে বলে জানায়নি নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার হিন্দুস্তান টাইমসকে এমনটাই জানিয়েছেন বিমানবন্দরের নির্দেশক কৌশিক ভট﷽্টাচার্য। তিনি জানিয়েছেন, বুধবার প্রকাশিত খবর ভুল ও অসত্য।
বুধবার একটি সংবাদসংস্থার তরফে প্রতিবেদন প্রকাশ করে জানানো হয়, ব্যা💝ঙ্কক থেকে আসা বিমানের ৩ যাত্রীর দেহে করোনাভাইরাস মিলেছে। বমানবন্দরের নির্দেশক কৌশিক ভট্টাচার্যকে উদ্ধৃত করে তাদের নামও প্রকাশ করে সংবাদসংস্থাটি।
বৃহস্পতিবার কৌশিকবাবু বলেন, ‘এমন কোনও বিবৃতি🅰 কাউকে দিইনি। কলকাতা বিমানবন্দরে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হওয়া খবর ভু﷽য়ো।’
কলকাতা থেকে চিনের মধ্যে সরাসরি বিমান পরিষেবা বন্ধ রেখেছে ২টি বিমানসংস্ꩲথা। বন্ধ ইন্ডিগোর🍸 কলকাতা – গুয়াংঝাউ ও চায়না ইস্টার্ন এয়ারলাইনসের কলকাতা – কুনমিং বিমান পরিষেবা।
বুধবার প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, দেহের তাপমাত্রা মেপে বিমানবন্দরে করোনাভাইরাসের রোগী শনাক্ত করা হয়েছে। কিন♑্তু চিকিত্করা বলছেন, এভাবে কারও দেহে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি নিশ্চিত করা অসম্ভব। থার্মাল স্ক্রিনিং বা দেহের তাপমাত্রা মেপে কারও দেহে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের সম্ভাব্য সংক্রমণ চিহ্নিত করা যেতে পারে। কিন্তু সেই ব্যক্তি করোনাভাইরাসেই আক্রান্ত এটা ন♕িশ্চিত করা যায় না। সেজন্য সোয়াব পরীক্ষার প্রয়োজন হয়।