খাস কলকাতার হোটে🌞ল থেকে ওড়িশার ব্যবসায়ীর দেহ উদ্ধার হল। রহস্যজনক মৃত্যুর কারণ ঘিরে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। তবে পুলিশের দাবি, হোটেলের ঘর থেকে মিলেছে প্রচুর ওষুধ। এটা কি খুন নাকি অসুস্থতা থেকেই মৃত্যু? খতিয়ে দেখছে পুলিশ। তিনি ওড়িশার জাজপুরের বাসিন্দা বলে জানিয়ে🐟ছে নিউ মার্কেট থানার পুলিশ। হোটেলে অচৈতন্য অবস্থায় পড়ে থাকা ওড়িশার ব্যবসায়ীর দেহ উদ্ধার হয়েছে। পরে হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।
ঠিক কী ঘটেছে নিউমার্কেটে? শুক্রবার রাতে এই ব্যবসায়ীর দেহ হোটেলের ঘর থেকে উদ্ধার করেন কর্মীরা। মেডিক্যা🍃ল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। হোটেলের ঘর থেকে উওদ্ধার হয়েছে প্রচুর ওষুধও। ডায়াবেটিস এবং প্রেসারের ওষুধ মিলেছে। অসুস্থতা থেকেই এই ব্যবসায়ীর মৃত্যু হল নাকি নেপথ্যে অন্য কারণ রয়েছে তা খতিয়ে দেখছে নিউ মার্কেট থানার পুলিশ। ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে দেহ।
পুলিশ কী তথ্য পেয়েছে? পুলিশ সূত্রে খবর, মৃত ব্যবসায়ীর নাম নিস﷽ারউদ্দিন খান (৫২)। তিন🅘ি ওড়িশার জাজপুরের বাসিন্দা। লেনিন সরণির হোটেল রিগালের ১১৭ নম্বর রুমে ছিলেন তিনি। বৃহস্পতিবার সকালেও ব্যবসায়ীকে স্বাভাবিক অবস্থায় দেখেন হোটেলের কর্মীরা। কিন্তু, দুপুর থেকে তাঁর আর সাড়াশব্দ পাওয়া যায়নি। হোটেল থেকে ফোনে খবর দেওয়া হয় পুলিশকে। দরজা ভেঙে উদ্ধার করা হয় ব্যবসায়ীকে। তাঁকে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যাওয়া হলে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসক। অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা দায়ের করা হয়েছে। আজ, শনিবার জাজপুর থেকে ম𒈔ৃত꧙ের পরিবারের সদস্যরা কলকাতায় আসছেন।
ঠিক কী বক্তব্য হোটেলের? হোটেল রিগালের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, কলকাতায় এলে এ✅ই হোটেলেই উঠতেন নিসারউদ্দিন খান। গত সোমবারও তিনি এই হোটেলেই ওঠেন। কোনও সাড়াশব্দ না পেয়ে হোটেল কর্মীরা ভেন্টিলেটরে উঁকি মেরে দেখেন, বিছানায় অচৈতন্য অবস্থায় পড়ে আছেন ব্যবসায়ী নিসারউদ্দিন। তখন পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ এসে দরজা ভেঙে উদ্ধার করে ব্যবসায়ীকে। হোটেলের ম্যানেজার বলেন, ‘গত ২৪ তারি🎃খ এসেছিলেন তিনি। সকালের পর সাড়াশব্দ পাচ্ছিলাম না। তখন পুলিশে খবর দিই। পরে হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।’