বড় কোনও কোম্পানি এলে বিভিন্ন শব্দবন্ধ তৈরি করে। এটা রাজনৈতিক ভাষা নয়। শনিবার এই ভাষাতেই তৃণমূলের উদ্দেশে কটাক্ষ ছুড়ে দিলেন বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য। তৃণমূল আগামী তিন মাসে পাঁচ রাজ্যে ঢুকে নিজেদের সাংগঠনিক প্রভাব বিস্তার করবে, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই ক♏থ💧ার প্রেক্ষিতে পাল্টা জবাব এভাবেই দিলেন বিজেপি নেতা।
এই প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য জানান, ‘এটা বাণিজ্যিক ভাষা। এটা কোনও রাজনীতির ভাষা নয়।’ একইসঙ্গে তৃণমূল নেত্রীকে নিয়ে অভিষেকের স্লোগান প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা জানান, কেউ তাঁর নেত্রী সম্পর্কে এই কথা বলতেই পারেন। এতে অবাস্তব কিছু নেই। দলের নেত্রীকে দেশের সামনে দৃষ্টান্ত হিসাবে তুলে ধরা স্বাভাবিক। কিন্তু আপনি মোহনবাগানের সমর্থক হয়ে যদি বলেন ভ্রাতৃসংঘকে এত সংখ্যক গোল দিতে হবে যে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড সেটা দেখে ঘাবড়ে গিয়ে🐓 বলবে যে আপনার সঙ্গে খেলতে নামব না।’
তৃণমূল নেত্রীর সম্পর্কে কী বলেছেন অভিষেক? অভিষেক তাঁর ༒জনসভা থেকে বলেছিলেন, চার উপনির্বাচ🥂নে তৃণমূলকে এত ভোটে জেতাতে হবে যেন দেশ টের পায়। একইসঙ্গে অভিষেক স্লোগান তোলেন, ‘দেশ কা নেত্রী ক্যায়সা হো, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জ্যায়সা হো।’
একইসঙ্গে তৃণমূল নেত্রীকে নিশানা করে কটাক্ষ করতেও ছাড়েননি বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য। এই প্রসঙ্গে তিনি জানান, ‘দেশের সীমানা, কালখণ্ডে আবদ্ধ রেখে মাননীয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মেধা, যোগ্যতাকে ছোটো করার অপচেষ্টা করছে তৃণমূল।’ কটাক্ষের সুরেই বিজেপি নেতা জানান, প্রধানমন্ত্রীর আসনও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পক্ষে যথেষ্ট নয়। এদিন সভায় দাঁড়িয়ে শান্তিপুর, দিনহাটায় উপনির্বাচন নিয়ে বিজেপিকে খোঁচা দিয়েছিলেন অভিষেক। এর প্রেক্ষিতে পাল্টা জবাব দিতে গিয়ে বিজেপি নেতা জানান, ভবানীপুরে তো ২৭ হাজার ভোটে তৃণমূল প্রার্থী জিতেছিলেন। তাহলে সেখানে কার ♏স্বার্থে ভোট হল। ভবানীপুরে অকাল নির্বাচন করতে হল কেন?