রাজ্যে কি হতে চলেছ✅ে প্রাথমিক স্কুলে চাকরি? এই প্রশ্ন এখন উঠতে শুরু করেছে। এই নিয়ে তৎপরতা♛ দেখা দেওয়ায় প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। চাকরিপ্রার্থীদের লাগাতার আন্দোলন চলাকালীন তাঁদের সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রীর কথা বলিয়ে দিয়েছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ। তখন থেকেই বিষয়টি পাকতে শুরু করে। এখন দফতরের তৎপরতায় প্রশ্নটা আবার নতুন করে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। সূত্রের খবর, অবশেষে আইনি জট কাটতে চলেছে। আর তা কাটলেই ১১,৭৬৫ শূন্যপদের নিয়োগ হবে। তাই এখন চরম ব্যস্ততা শুরু হয়েছে পর্ষদে। সুপ্রিম কোর্টে জমা পড়বে গোটা প্যানেল।
এদিকে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মানিক ভট্টাচার্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারপরই প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতির দায়িত্ব যায় গৌতম পালের কাছে। তিনি গোটা বিষয় নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর সঙ্গে কথা বলেছেন। তারপরই নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করেন বলে খবর। এই🏅 নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কাউন্সিলিং, ইন্টারভিউ পর্যন্ত এগিয়েও আইনি জটে তা আটকে যায়। ফলে নিয়োগপত্র হাতে পাননি চাকরিপ্রার্থীরা। এখন সুপ্রিম কোর্টে যেভাবে মামলাটি নিষ্পত্তির দিকে এগোচ্ছে তাতে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ মনে করছে দ্রুত মিলতে পারে নিয়োগপত্র দেওয়ার ছাড়পত্র। এই কারণে প্যানেলে ছাড়পত্র পাওয়া নিয়েও আশাবাদী পর্ষদ সভাপতি।
অন্যদিকে লোকসভা 🅺নির্বাচনের প্রাক্কালে এই নিয়োগ হয়ে গেলে তা মাস্টারস্ট্রোক হবে বলে মনে করা হচ্ছে। দেশের সর্বোচ্চ আদালত ছাড়পত্র দিলেই দ্রুত চাকরিপ্রার্থীদের নিয়োগ করা হবে। নিয়োগপত্র পেয়ে যাবেন তাঁরা এক লহমায়। এমনটাই খবর পাওয়া যাচ্ছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ সূত্রে। তাই প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের পক্ষ থেকে প্যানেল তৈরি করা হচ্ছে। ২০২২ সালের নিয়োগের সেই প্যানেল সুপ্রিম কোর্টে জমা দেওয়া হবে। আর সুপ্রিম কোর্ট সবুজ সংকেত দিলেই নিয়োগ শুরু করা হবে। প্রাথমিক স্কুলগুলিতে তখন চলে আসবে নতুন শিক্ষক। আগামীকাল সোমবার প্যানেল দেখে সুপ্রিম কোর্ট সবুজ সংকেত দেয় কি না সেটাই দেখার।
আরও পড়ুন: ‘রঙ বদলে গিরগিটিক𒆙ে কড়া টক্কর দিচ🌌্ছেন নীতীশ’, মমতার প্রশংসা করে আক্রমণে জয়রাম
এছাড়া এই ঘটনা ঘটে গেলে আর রাস্তায় বসে আন্দোলন করতে হবে না। দ্রুত নিয়োগ প্রক্রিয়া চালু করার দাবিতে সরব হয়েছেন ২০২২ সালের টেট উত্তীর্ণরা। তাঁরাও সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের 𒁏দিকে তাকিয়ে আছেন। এই গোটা বিষয়টি নিয়ে কয়েকজন চাকরিপ্রার্থী বলেন, ‘সম্প্রতি আমরা প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ সভাপতির সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম। উনি বলেছেন এই নিয়োগ প্রক্রিয়া মিটে গেলেই আমরা কী ভাবছি সেটা দেখতে পাবে।’ দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছেন চা🧔করিপ্রার্থীরা। এবার তার ফসল ঘরে উঠতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।