প্রথমিকে নিয়োগে লিখিত পরীক্ষার পর এবার মৌখিক পরীক্ষাতেও কারচুপির অভিযোগ। মঙ্গলবার আদালতে ১৩৯ জন চাকরিপ্রার্থী দাবি করেন, লিখিত পরীক্ষায় শূন্য পেয়েছেন এমন অনেকে লিখিত পরীক্ষায় পুরো নম্বর পেয়ে চাকরি পেয়েছেন। এর পিছনে কারচুপি রয়েছে বলে দাবি করেছেন তাঁরা। আবেদনের ভিত্তিতে মামলাকারীদের মৌখিক পরীক্ষা ও অ্যাপটিটিউট টেস্টের নম্বর প্রকাশꦫের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
মামলাকারীদের দাবি, ২০১৪ প্রাথমিক টেটের ভিত্তিতে নিযুক্তদের মধ্যে এমন অনেকে রয়েছেন যাঁরা লিখিত পরীক্ষায় পেয়েছেন শূন্য। তাঁরাই আবার মৌখিক পরীক্ষায় পুরো নম্বর পেয়েছেন। যার ফলে নিয়োগপত্র পেয়েছেন তাঁরা। উলটো দিকে মামলাকারীরা লিখিত পরী𝔉ক্ষায় তাদের মো🐠ট নম্বরের থেকেও বেশি পেয়ে নিয়োগ পাননি। মামলাকারীদের আইনজীবী তরুণজ্যোতি তিওয়ারির দাবি, এই যোগ্য প্রার্থীদের বাদ দিয়ে ৩০ হাজার জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
আদালতের কা🌊ছে মামলাকারীদের প্রশ্ন, কোন যাদুবলে লিখিত পরীক্ষায় শূন্য পাওয়া ব্যক্তি মৌখিক পরীক্ষায় পুরো নম্বর পেলেন? আবেদন শুনে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দেন, মামলাকারীদের প্রত্যেকের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর প্রকাশ করতে হবে। ১০ জানুয়ারি ফের মামলাটির শুনানি হবে।
শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে এতদিন শিরোনামে ছিল OMR শিটের নম্বর বদল। এবার মৌখিক পরীক্ষার নম্বরেও কারচুপির অভিযোগ তুলে আদালতের দ্বারস্থ হলেন চাকরিপ্রার্থীরা। তাঁদের অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেলে প্রাথমিক শিক্ষা সংসদকে সমস💖্ত প্রার্থীর মৌখিক পরীক্ষার নম্বর প্রকাশ করতে আদালত নির্দেশ দিতে পারে বলে সূত্রে༒র খবর।