ক্রমেই অতীত হচ্ছে গ্যাস সিলিন্ডার। বর্তমানে বাড়ি বাড়ি পাইপ🌊লাইনের মাধ্য়মে গ্যাস আনার কাজ করা হচ্ছে। এসবের মধ্য়েই তিনটি জেলায় জমিজটে আটকে গেল গ্য়াসের পাইপলাইনের কাজ। তবে নবান্নের তরফে এনিয়ে সমস্যা মেটানোর জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বুধবার রাজ্যের মুখ্যসচিব বিপি গোপালিকা এনিয়ে গেইল কর্তাদের সঙ্গেও বৈঠক করেন। কোথায় কী 🦹ধরনের সমস্যা রয়েছে তা মেটানোর ব্যাপারে কথাবার্তা হয়েছে বলে খবর।
ঠিক কোন জেলায় সমস্যাটি মূলত হয়েছে?
মূলত হুগলি, পূর্ব মেদিনীপুর ও পূর্ব বর্ধমানে এই ধরনের সমস্যাটি হয়েছে। সূত্রের খবর কোথায় ঠিক কোন ধরনের সমস্যা রয়েছে সেটা জানার জন্য মুখ্যসচিব সংশ্লিষ্ট 𝐆জেলার জেলাশাসককে ফোন করে বিষয়টি জে👍নে নেন। দ্রুত সমস্যা মেটানোর জন্য নির্দেশ দেন তিনি।
এদিকে শুধু যে জমি জট রয়েছে তেমনটাই নয়, পাইপ লাইন তৈরির ক্ষেত্রে স্থানীয়দের পক্ষ থেকেও কিছু বাধা দেওয়া হচ্ছে। এর জেরে সমস্যা তৈরি হচ্ছে। গেইলের তরফেও এই সমস্যার কথা বলা হয়েছে। সূত্রের খবর, সব মিলিয়ে রাজ্য জুড়ে ২ হাজার ৪৩৩ কোটি টাকꦬার পাইপলাইন প্রকল্প তৈরি করা হচ্ছে।
এই প্রকল্পের নাম সিটি গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন প্র🃏জেক্ট। প্রথম পর্যায়ে হাওড়া, হুগলি, দুই চব্বিশ পরগনা ও নদিয়া জেলায় এই পরিষেবা চালু হওয়ার কথা রয়েছে। পরবর্তী সময়ে বাকি জেলাগুলিতেও ধাপে ধাপে পাইপলাইনের মাধ্য়মে বাড়ি বাড়ি গ্যাস সরবরাহের ব্যবস্থা করা হবে। এর জেরে মোটের উপর সাধারণ মানুষের কিছুটা হলেও সুবিধা হবে।
এদিকে রাজ্যের মধ্য়ে প্রথম এই দুর্গাপুরেই পাইপলাইনে রান্নাঘরে চলে আসছে রান্নার গ্যাস। SAIL কো অপারেটিভ সোসাইটি কমপ্লেক্সে আসছে এই গ্যাসের লাইন। পশ্চিম বর্ধমানের SAIL সমবায় সোসাইটির কমপ্লেক্সে প্রথম এই ব্যবস্থা। জগদীশপুর থেকে হলদিয়া পর্যন্ত এই গ্যাসের পাইপলাইন পেতেছে GAIL। গোপালপুর, কনিষ্ক এলাকায় অন্তত ১🍃৫০০ বাড়িতে এই পিএনজির ইতিমধ্যেই আসছে 🅰বলে খবর।
এই নয়া ব্যবস্থার মাধ্য়মে প্রতিটি বাড়িতে গ্যাসের মিটার থাকবে। এরপর গ্যাসের বিলেরও ব্যবস্থা থাকবে। এটা দুমাস অ♌ন্তর হতে পারে। গ্রাহকরা জানতে পারবেন কত টাকার গ্য়াস তারা ব্যবহার করলেন। এই পরিষেবার জন্য প্রথম গ্রাহকদের ৭১১৮ টাকা জমা দিতে হবে। তার মধ্যে ৭০০০ টাকা ফেরত পাওয়া যাবে।
তবে পাইপলাইনের মাধ্যমে গ্যাস সরবরাহ করা হলে সুবিধা হবে আꦉমজনতার।