রেশন দুর্নীতিতে বিস্ফোরক দাবি করলেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের প্রাক্তন আপ্ত সহায়ক অভিজিৎ দাস। ইডিকে তিনি জানিয়েছেন, মন্ত্রীর নির্দেশেই তাঁর স্ত্রী সুকন্যা দাস ও মা মমতা দাসকে ভুয়ো কোম্পানির ডিরেক্টর করেছিলেন তিনি। তবে ওই কোম্পানির কাজকর্ম সম্পর্কে তাঁরা কিছুই জানতেন না বলে জ🗹ানিয়েছেন অভিজিৎবাবু। এমনকী তাঁদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে কোনও টাকাও ঢোকেনি বলে দাবি করেছেন তিনি।
সংবাদমাধ্যমকে অভিজিৎবাবু জানান, ‘আমি মন্ত্রীর এগজিকিউটিভ এ🙈সিস্ট্যান্ট ছিলাম। আমি মন্ত্রীকে ফাইল সাজিয়ে দিতাম। এ🅰র বাইরে আমার কোনও ভূমিকা ছিল না’।
তিনি বলেন, ‘একদিন প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী আমাকে বলেন, একটা কোম্পানি খুলব। ২ জন বিশ্বস্ত ডিরেক্টর ল𝔍াগবে। পরিবারের থেকে কাউকে ডিরেক্টর করলে ভালো হয় বলে ইচ্ছা প্রকাশ করেন ღতিনি। মন্ত্রীর নির্দেশেই মা মমতা দাস ও স্ত্রী সুকন্যা দাসকে ওই কোম্পানিগুলির ডিরেক্টর পদে বসাই। মন্ত্রীর অনুরোধ ফেলার উপায় ছিল না। তখন জানতাম মন্ত্রী ব্যবসা করবেন বলে কোম্পানি খোলা হচ্ছে।’
অভিজিৎবাবু দাবি করেন, ‘কোম্পানিগুলি কী কাজ করে তার কোনও ধারণা তাঁর ছিল না। এমনকী তিনি আপ্ত সহায়কের পদ হারানোর কয়েক দিনের মধ্যে ওই পদগুলি থেকে ইস্তফা দেন দু’জনই। কোম্পানিগুলির কোনও টা🔯কা আমর মা বা স্ত্রীর অ্যাকাউন্টে ঢোকেনি।’
বলে রাখি, রেশন বণ্টন দুর্নীতিতে উঠে এসেছে তিনটি ভুয়ো কোম্পানির নাম। যে কোম্পানিগুলিকে দিয়ে দুর্নীতির কালো টাকা 🔯সাদা করা হয়েছে বলে দাবি ইডির। অভিজিৎবাবুর মা ও স্ত্রীর পদত্যাগের পরে ওই সংস্থাগুলির ডিরেক্টর পদে বসেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের পরিবারের সদস্যরা।