রেশন দুর্নীতির দায় কার, এই নিয়ে ইডির হাতে গ্রেফতার মমতার সরকারের প্রাক্তন খাদ্য ম✅ন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সঙ্গে চাপাউতোর শুরু হল তাঁর প্রাক্তন আপ্তসহায়ক অভিজিৎ দাসের। মন্ত্রীর দাবি, যে ৩ সংস্থার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ 🌠উঠেছে তার সঙ্গে তাঁর কোনও যোগাযোগ ছিল না। সংস্থাগুলি ছিল অভিজিৎবাবুর নিয়ন্ত্রণে।
খাদ্যমন্ত্রী হওয়ার পর ২০১১ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের আপ্ত সহায়ক ছিলেন হাওড়ার ব্যাঁটরার বাসিন্দা অভিজিৎ দাস। অভিযোগ ওই সময়ের মধ্যে ৩টি সংস্থার মাধ্যমে রেশন দুর্নীতির কালো টাকা সাদা করা হয়েছে। শ্রী হনুমান রিয়েলকন প্রাইভেট লিমিটেড, গ্রেসিয়াস ইনোভেটিভ প্রাইভেট লিমিটেড এবং গ্রেসিয়াস ক্র꧂িয়েশন প্রাইভেট লিমিটেড নামে ওই ৩ সংস্থায় তখন ডিরেক্টর পদে ছিলেন অভিজিৎবাবুর স্ত্রী সুকন্যা ও মা মমতা দাস। গত মঙ্গলবার সংবাদমাধ্যমকে অভিজিৎবাবু জানান, মন্ত্রীর অনুরোধেই ওই ৩ সংস্থার ডিরেক্টর পদে মা ও স্ত্রীকে বসান তিনি। তবে সংস্থাগুলি কী কাজ করে তা তাঁর জানা ছিল না। ২০১৪ সালে তাঁর পদত্যাগের পর সংস্থাগুলির ডিরেক্টর পদে বসেন জ্যোতিপ্রিয়র স্ত্রী ও মেয়ে। তার🌺 পরও একই কাজ চালিয়ে যায় সংস্থাগুলি।
সূত্রের খবর, ইডির জেরায় জ্যোতিপ্রিয় পালটা দাবি করেছেন ২০১১ সালꦬ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ওই ৩ সংস্থা কী কাজ করত তা তাঁর জানা ছিল না। জ্যোতিপ্রিয় জানিয়েছেন ২০১১ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত অভিজিৎ দাসই ওই𓂃 ৩ সংস্থা নিয়ন্ত্রণ করতেন। এমনকী অভিজিৎই রেশন দুর্নীতির মূল কারিগর বলে দাবি করেছেন মন্ত্রী।
যদিও অভিজিꦬৎবাবুর দাবি, জ্যোতিপ্রিয়র আপ্ত সহায়ক থাকাকালীন তাঁর কাছে নানা রকম চাপ আসতে শুরু করেছিল। যা মেনে নেওয়া তাঁর পক্ষে সম্ভব ছিল না। তাই ইস্তফা দ𝔍িয়েছেন তিনি।