এখনও সল্টলেকে স্বাস্থ্য ভবনের সামনে জুনিয়র ডাক্তারদের ধরনা অব্যাহত। বেশ কিছু দাবি তাঁদের মিটেছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠক করার পর। তবে এই নিয়ে আরও কথা আছে তাঁদের। তাই আজ, বুধবার জুনিয়র ডাক্তাররা মুখ্যসচিবকে ইমেল করেছেন আলোচনা করতে চেয়ে। তবে স্বাস্থ্যভবনের চারদিকে নিরাপত্তা বাড়াতে নতুন ১৪টি সিসি ক্যামেরা বসিয়েছে🧸 ইলেকট্রনিক্স কমপ্লেক্স থানা। গত শুক্রবার রাতে এই সিসি ক্যামেরা ইনস্টলের কাজ করা হয়। কিন্তু বিষয়টি এখানে থেমে থাকছে না। এবার ওই এলাকায় নজরদারি আরও বাড়াচ্ছে পুলিশ।
মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর হাসপাতালের ঘটনা নিয়ে মামলার শুনানি হয়। সেখানেও নিরাপত্তার কথা বলা হয়েছে। হাসপাতালগুলিতে সিসি ক্যামেরা বাড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেই কাজ চলছে। তার মধ্যে স্বাস্থ্যভবন চত্বর সিসি ক্যামেরায় মুড়ে ফেলা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। এখানে জুনিয়র ডাক্তাররা ধরনা দিচ্ছেন। আরজি কর হাসপাতালের মতো যদি হামলা হয়, তাই আগাম প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে বলে সূত্রের খবর। এখন চিকিৎসকদের ধরনা কবে উঠবে? এই প্রশ্নের উত্তর জানতে চায় সাধারণ মানুষ। যদিও কোনও উত্তর মেলেনি। তার মধ্যেই জরুরি ভিত্তিতে স্বাস্থ্য ভবনের সব রাস্তায় আরও সিসি ক্যামেরা বসানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পুলিশ এই বিষয়ে চিঠি নবদিগন্ত ইন্ডাস্ট্রিয়াল টাউনশিপ অথ🍌রিটির কাছে পꩵাঠিয়ে দিয়েছে।
আরও পড়ুন: ‘শেখ হাসিনা কোন স্ট্যাটাসে ভারতে আছেন?’ এখনও জানেন না পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্বাস্থ্য ভবন একটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। তাই নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত পুলিশ। টানা ধরনা এখানে চালাচ্ছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। স্বাস্থ্য ভবন এলাকায় সবসময়ই কড়া পুলিশ নজরদারি থাকে। আগেও এখানে সিসি ক্যামেরা ছিল। কিন্তু পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে তা পর্যাপ্ত নয় বলে মনে করছে পুলিশ। তাই এখন সেখানে নতুন ক্যামেরাও লাগানো হচ্ছে। এই নতুন সিসি ক্যামেরা লাগানো হলে এই এলাকায় সিসি ক্যামেরার🤡 💦সংখ্যা দাঁড়াবে ৬০–এর উপরে। এখন সল্টলেকের সেক্টর ফাইভ এলাকায় ২৭৬টি সিসি ক্যামেরা কাজ করছে। সেখানে স্বাস্থ্য ভবন চত্বরে বসছে বাড়তি সিসি ক্যামেরা। আগের ৫১টি ক্যামেরা যত দ্রুত সম্ভব মেরামত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।