আরজি কর কাণ্ডের পরে রাজ্যে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে দেখা করলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদﷺার। বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজভবনে গিয়ে রাজ্যপালের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। এর পর রাজভবনের বাইরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সুকান্তবাবু বলেন, যে হি💎ংসার কথা মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন গতকাল তাতে বাংলায় গৃহযুদ্ধ বাঁধবে ভবিষ্যতে।
আরও পড়ুন - ‘মুখোশ খসে পড়েছꦦে, রাজ্যের মানুষ বুঝে গেছে, অপরাধজগতের মুখ হচ্ছে মমতা'
পড়তে থাকুন - 'তৃণমূল নেতারা ফোঁস করলেই বাংলার মানুষ তেড়ে মেরে ডান্ডা, করে 🍌দেবে ঠান্ডা'
🌊এদিন সুকান্তবাবু বলেন, ‘আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের ঘটনা ও তার পরবর্তীতে রাজ্যে যা ঘটেছে সবটা রাজ্যপালকে জানাতে এসেছিলাম। এই প্রথম দেখা গেলো মুখ্যমন্ত্রী ধমকানি দিচ্ছেন মঞ্চ থেকে। সেটা সবটা বিস্তৃত আকারে জানিয়েছি আমরা । মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফোঁস করা, আগুন জ্বলা, ডাক্তারদের হুমকি সবটা জানিয়েছি । যে হিংসার কথা মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন গতকাল তাতে বাংলায় ভবিষ্যতে গৃহযুদ্ধ বাঁধবে। সংবিধান আপনাকে দায়িত্ব দিয়েছে বাংলার মানুষের অধিকার রক্ষার। তাই বাংলাকে শান্ত করতে যা যা করার দরকার করুন, এই অনুরোধ জানিয়েছি আমরা রাজ্যপালকে । আজ রাজ্যপাল দিল্লি গিয়েছেন । সেখানে আলোচনা হবে তারপর নিশ্চয় রাজ্যপাল সিদ্ধান্ত জানাবেন পদক্ষেপ নেবেন বাংলার এই অশান্ত পরিবেশকে শান্ত করার জন্য সেটা আমাদের বিশ্বাস।’
আরও পড়ুন - মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রশ্ন করুন, কামদুনি মামলাꦚর কী হয়েছে? স🤡েখানে তো সিবিআই নেই
সুকান্তবাবু বলেন, ‘গতকাল মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন বাইরের রাজ্য জ্বালিয়ে দেব। এর মধ্যে আমরা বাংলাদেশের জামাতদের বক্তব্যের মিল দেখছি ।রাষ্ট্রপতি, সকল রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এই মন্তব্যের নিন্দা করেছেন । রাজ্যপাল জানিয়েছেন তিনি বিষয়টার দিকে নজর রেখেছেন । নিশ্চয় বিষয়টা নিয়ে তিনি পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। মুখ্যমন্ত্রী নিজে আর জি করের গোটা বিষয় নিয়ে নোংরা রাজনীতি করছে । যদি মুখ্যমন্ত্রী বলেন আসাম, মণিপুরকে অশান্ত করে দেবো তাহলে সেটা দেশদ্রোহিতার সামিল। 𓆏মুখ্যমন্তꦐ্রীর বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার আইন প্রয়োগ করা উচিত। বাংলার মানুষের ভেবে দেখার সময় এসেছে এবার।’