চিকিৎসা বিজ্ঞানের কাজে লাগুক তাঁর দেহ। এমনটাই চেয়েছ♐িলেন প্রয়াত সিপিএম নেতা শ্যামল চক্রবর্তী। কিন্তু তাঁর ডেথ সার্টিফিকেটে মৃত্যুর কারণ হিসেবে করোনা উল্লেখ থাকায় দেহ তুলে দিতে হল সরকারের হাতে। গণদর্পন সংস্থাকে দেহ দান করেছিলেন তিনি। কিন্তু এ অবস্থায় তাঁরা নিরুপায় বলে জানালেন গণদর্পণের শ্যামল চট্ট্যোপাধ্যায়। বাবারℱ শেষ ইচ্ছে মতো তাঁর দেহ দান করা যায়নি বলে আক্ষেপ প্রকাশ করেন শ্যামলবাবুর মেয়ে উষসী চক্রবর্তীও।
এক বিবৃতিতে সিপিএম রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্র জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার দুপুরের আগে ও পরে পরপর দু’বার শ্যামল চক্রবর্তীর হার্ট অ্যাটাক হয়। প্রথমবার কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আনার♕ পর আরেকটা অ্যাটাকে সব শেষ হয়ে যায়। প্রবীণ এই নেতা ও প্রাক্তন মন্ত্রীর ফুসফুসে সংক্রমণ ছিল৷ এ নিয়ে আগেও সমস্যায় ভুগেছেন৷ তাই করোনার কবলে পড়ে মৃꦕত্যুর ঘটনাকে এড়িয়ে যেতে পারছেন না গণদর্পনের সদস্যরা। তবে তাঁদের দাবি, করোনায় মৃত্যু হলে সে সব দেহের ময়নাতদন্ত করা উচিত।
ইতিমধ্যে সেই অনুমতি দিয়েছে রাজ্য সরকার। করোনায় মৃতদের দেহ ময়নাতদন্তের জন্য আর জি কর মেডিক্যাল কলেজে পাঁচ সদস্যের একটি টিমও তৈরি হয়েছে। কিন্তু লোকবলের ꧙অভাবে আইসিএমআর♈ এখনও এ বিষয়ে কোনও অনুমোদন দেয়নি।