কার্যত বাংলার বেকারত্ব নিয়ে মুখ খুলেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্ত্রিসভার প্রবীন সদ▨স্য শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। শি🐠ক্ষিত বেকারের প্রসঙ্গও তুলেছিলেন। এরপর দলের অন্দরেই চরম কানাঘুষো শুরু হয়ে যায়।
মুখ ফসকে বলে ফেলেছেন বলে খোঁচা দেওয়া শুরু করেন বিরোধীরা। এদিকে এনিয়ে একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম তাঁ🔥কে প্রশ্ন করেছিল। সেই প্রশ্নের উত্তরে এখন মন্ত্রীর দাবি, আমার কথার ভুল ব্যাখ্যা করা হচ্ছে।
তিনি ওই সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ‘আমি যা বলেছি তা ঠিকঠাক ব্যাখা করা হচ্ছে না। আমি বলেছিলাম, ৬০এর দশকে যখন আমি গ্র্যাজুয়েট হয়েছিলাম আমিও চাকরি পাইনি। আমি এখন দেখেছি হসপিটাল ম্য়ানেজমেন্ট, হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্টের মতো কাজে কেউ আসেন না। বৃত্তিমুখী শিক্ষায় এখন অনেকেই উৎসাহ বোধ করছেন না। আমি এটাই বোঝাতে চেয়েছি। মাধ্যমিক, গ্র্যাজুয়েট পাশ করার পরে তারা চাকরির জন্য় আসছেন কিন্তু ব্যাবসা সংক্রান্ত কাজের অপশন☂ খুঁজছেন না।’
এর সঙ্গেই মন্ত্রীর সংযোজন, ‘গোটা বিশ্বেই বেকারত্ব আজ কমন ইস্যু। এমএসএমই সেক্টরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রচুর কাজের সুযোগ তৈরি করেছেন। পৃথিবীর কܫোনও সরকারের পক্ষেই সকলের জন্য় কাজ দেওয়া সম্ভব নয়। যদি সেটা সম্ভব হ🅘ত তবে সকলেই সরকারি✤ কাজ পেতেন। তাদের ব্যাবসা সংক্রান্ত কাজে যুক্ত হওয়া উচিত।’
তবে এসব নিয়ে অবশ্য কটাক্ষ করতে ছাড়তে চায়নি বিজেপি। দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ক🐟খনও সত্🎐যটা আমাদের মুখ থেকে বেরিয়ে যায়। এটা মানুষের স্বাভাবিক প্রকৃতি। শোভন দেব চট্টোপাধ্য়ায় অসচেতনভাবে সত্যটা বলে ফেলেছিলেন। এটা রাজ্যের বাস্তবতা। মানুষ এখানে কর্মহীন। তাঁরা অন্য় রাজ্যে চলে যাচ্ছেন।