একেবারে পেঁয়াজের খোসার মতে🎃 একটা একটা করে আবরণ ছাড়ানো হচ্ছে নিয়োগ দুর্নীতিতে। বিরোধীরা বলছেন, কান এসেছে । এবার মাথা আসবে। কিন্তু আদৌ কি মাথা আসবে? তা নিয়ে সংশয়টা থেকেই গিয়েছে। তবে বৃহস্পতিবার আলিপুর সিবিআই আদালত কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে প্রশ্ন করল, রামকৃষ্ণদেবের নাম শুনেছেন?
এদিন সিবিআইকে বিচারপতি প্রশ্ন ক🦂রেন, শ্রীরামকৃষ্ণের 💜নাম শুনেছেন? তিনি ভক্তের ভগবান। এই অভিযুক্তদের গুরু কে খুঁজে বের করুন। সব মিলিয়ে নিয়োগ দুর্নীতির গুরুকে খুঁজে বের করতে বলেছে আদালত।
এদিকে বিগতদিনে ধেড়ে ইঁদুরের কথা বলেছিলেন বিচারপতি। তা নিয়ে বাংলার রাজনীতꦆিতে একেবারে তোলꦅপাড় পড়ে যায়। অতি সাধারণ মানুষ এই ধেড়ে ইঁদুরের নামই জানতে চাইছেন। আর এদিন আদালত কিছুটা ঘুরিয়ে কার্যত গুরুকে খুঁজে আনার নির্দেশ দিয়েছে সিবিআই। এই গুরু যে সে গুরু নয়, একেবারে অভিযুক্তদের গুরু।
মনে করা হচ্ছে অত্য়ন্ত কৌশলে একেবারে ওপরমহল থেকে গোটা ব্যবস্থাটি পরিচালিত করা হত। এদিকে ইতিমধ্যেই প্রাক্তন সিবিআই কর্তা উপেন বিশ্বাস একেবারে এঁকে দেখিয়েছেন, মাকড়সার জালের মাঝখানে বসে রয়েছেন নাটের গুরু। আর তার চারপাশে একাধিক বিন্দু। সেই নাটের গুরুর খোঁজ চাইছে আদালত। আর সেই গুরুকে খুঁজে আনার 🌌জন্য এবার নির্দেশ আদালতের।
একের পর এক নাম। তাপস মণ্ডল সবার আগে কুন্তল ঘোষের নাম সামনে এনেছিলেন। কুন্তল কীভাবে টাকা তুলতেন তা জানিয়েছিলেন তাপস মণ্ডল। তারপর গ্রেফতার করা হয় কুন্তলকে। অন্য়দিকে কুন্তল বার বারই দাবি করতে থাকেন তাপস মণ্ডল বাইরে থাকলে সাক্ষীদের প্রভাবিত করতে পারেন। এরপর সেই তাপসকেও তুলে ফেলে তদন্তকারী সংস্থা। এবার কুন্তল বৃহস্পতিবার বললেন হৈমন্তী গঙ্গোপাধ্যায়ের নাম। অন্যদিকে গোপাল দলপতি আবার বলেছিলেন কালীঘাটের কাকুর কথা। কালীঘাটের কাকু সুজয় ভদ্র আবার বলেছিলেন তার সাহেব অভিষেক বন্দ্যোাপাধ্য়ায়। এবার আদালত বলছে গুরুকে ধরে আনার কথা। আর বঙ্গবাসীও অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন এই গুরুর নাম জানার জন্য। ঠিক যেন বাংলা সিরিয়াল। ♔;
এদিকে সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই কুন্তল উত্তরবঙ্গের এক প্রভাবশালী ব্যাপারেও ইঙ্গিত দিয়েছেন বলে খবর। সেক্ষেত্রে সেই প্রভাবশালীর নাম কবে সামনে আসবে তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। তবে এবার একেবারে রামকৃষ্ণের প্রসঙ্গ সামনে আনলেন বিচারপতি। আসলে সেই প্রꦐসঙ্গ সামনে এনে ভগবান আর ভক্তের মাঝে থাকা গুরুর কথা উল্লেখ করলেন বিচাꦯরপতি।