আজ, বুধবার কেন্দ্রীয় সরকারের বঞ্চনার প্রতিবাদে রেড রোডে ধরনায় বসেছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। টানা দু’দিন তা চলবে। আর তার মধ্যেই আবার কেন্দ্রের স্বীকৃতি পেল রাজ্য꧑। খাদ্য সুরক্ষা এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্য পরিবেশনে রাজ্যের একাধিক জেলা এই স্বীকৃতি পেয়েছে। কেন্দ্রীয় খাদ্য দফতরের অধীনস্থ ‘ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ড অথরিটি অফ ইন্ডিয়া’ এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিল। সেখানে এই প্রতিযোগিতায় সারা দেশ থেকে ২৬০টি জেলা অংশ নেয়। আর সেই প্রতিযোগিতায় মালদা জেলা তৃতীয় স্থান দখল করল যুগ্মভাবে বারাণসী জেলার সঙ্গে।
ফলাফলে আর কী উঠে আসছে? এই প্রতিযোগিতায় ২০তম স্থান দখল করল দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা। ২২তম স্থানে দার্জিলিং জেলা। এই প্রতিযোগিতার লক্ষ্য— স্বাস্থ্যকর খাদ্য পরিবেশনের পরিবেশ তৈরি করা। তবে লাইসেন্স ব্যবস্থার উপরও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। প্রতিযোগিতায় মন্দিরের ভোগ বিতরণের ব্๊যবস্থাও বাইরে নয়। তাই প্রশিক্ষণের কথা বলা হয়েছে।
আর কী জানা যাচ্ছে? বাংলার দোকান, বাজার, খাবার কিয়স্ক সব ক্ষেত্রেই স্বাস্থ্যকꦬর খাবারের হদিশ মিলেছে। আর খাদ্য সুরক্ষা সফল করতে জেলাস্তর থেকে উদ্যোগ নিতে হবে। যাতে সাধারণ মানুষ স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার পায় এবং সেটা অভ্যাসে পরিণত হয়। মিড–ডে মিল🥃–সহ সরকারি প্রকল্পের মান উন্নয়নে মাপকাঠি💫 হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এই প্রতিযোগিতায় পুরষ্কার নানা মাপকাঠির উপর নির্ভর করে। আগেও এই পুরষ্কার পেয়েছে বাংলা। সেই ধারাবাহিকতা বজায় রইল। আর এই খবর ছড়িয়ে পড়ায় জোর আলোচনা শুরু হয়েছে।
ঠিক কী তথ্য মিলছে? নবান্ন সূত্রে খবর, রাজ্যের ১০টি জেলা এই পুরষ্কার স্বীকৃতি পেয়েছে। মালদা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং দার্জিলিং জেলা প্রথম ২৫ জনের মধ্যে থাকলেও বাকি জেলাগুলি পিছিয়ে পড়েছে। কিন্তু তারাও স্বাস্থ্যকর খাবার পরিবেশন করছে এবং খাদ্য সুরক্ষার কথা মেনে চলছে। এই প্র🎐তিযোগিতায় প্রথম স্থান দখল করেছে তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাটুর জেলা। দ্বিতীয় স্থান মধ্যপ্꧂রদেশের ভোপাল জেলা। আর এই রাজ্যের কোচবিহার, উত্তর ২৪ পরগনা, নদিয়া, মুর্শিদাবাদ, হুগলি, কলকাতা সহ একাধিক জেলা রয়েছে। রাজ্যের অন্যান্য জেলা খাদ্য সুরক্ষায় এগিয়ে গেলেও কলকাতা পিছিয়ে পড়েছে।
এই খবরটি আপ🎃নি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ꧒ডাউনলোড করার লিঙ্ক //htipad.onelink.me/277p/p7me4aup