মাদ্রাজ হাইকোর্টের একটি নির্দেশে স্থগিতাদেশ জারি করল সুপ্রিম কোর্ট। গত ২৯൲ শে অক্টোবর ১০ বছর বয়সি এক কিশোরীকে বার বার যৌন হেনস্থার অভিযোগ উঠেছিল। এরপর মাদ্রাজ হাইকোর্ট সেই অভিযোগের তদন্তভার সিবিআইকে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল। তবে সুপ্রিম ඣকোর্ট তাতে স্থগিতাদেশ জারি করেছে। সেই তদন্তভার স্পেশাল ইনভেসটিগেশন টিমের হাতে দেওয়ার ব্যাপারে বলা হয়েছে। তবে যেভাবে রাজ্য পুলিশ ওই নাবালিকার সঙ্গে ব্যবহার করেছে তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে সুপ্রিম কোর্ট।
তামিলনাড়ুর ডিএমকে সরকারের পক্ষে আইনজীবী মুকুল রোহতাগি বলেন, চেন্নাই পুলিশ যথাযথ এফআইআর করেছে। অভিযুক্তকে গ্রেফতার করার উ𒐪দ্যোগ নিয়েছে। এদিকে বিচারপতিদের বেঞ্চ জানায়, একটা সিট গঠন করতে পারত। সিবিআইয়ের হাতে কেসটা না দিয়ে। রাজ্য সরকার তাতেই রাজি হয়ে গেল। বেঞ্চ জানিয়েছেন প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে এই মামলাটিকে পুলিশ কিছুটা উলটো পালটা ক𒀰রেছে।
সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, আমরা তদন্তে খুশি নই। এরপর ডিএমকে সরকারকে বিচারপতিদের বেঞ্চ জানায়, সাতজন সরকারি নিয়োগ পেয়েছেন এমন আইপিএসের নাম জমা দিন। তাঁরা অন্য রাজ্য়ের বাসিন্দা, কিন্তু তামিলনাড়ু ক্যাডারের।෴ সেই প্যানেলের মধ্য়ে তিনজনকে মহিলা আইপিএস হতে হবে। বেঞ্চ জানিয়েছেন আমরা চাই এখানে স্পেশাল ইনভেসটিগেশন 🐓টিম তৈরি করে তদন্ত করা হোক। ১৮ নভেম্বর পরের শুনানির সময় ওই নামগুলি রাজ্যকে পেশ করতে বলেছে সুপ্রিম কোর্ট।
সেই সঙ্গে আদালত 🐟জানিয়েছে, ওই নাবালিকার মার দায়ের করা মামলায় যা খরচ হবে সব 💧বহন করবে সরকার।
এদি✃কে তার ঘণ্টা খানেক পরেই আইনজীবী কপিল সিব্বল বিচারপতিদের অনুরোধ করেন, পশ্চিমবঙ্গেও হা✃ইকোর্ট একটা মামলায় যেখানে দুজন মহিলার উপর শারীরিক নির্যাতন হয়েছিল সেখানে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। সেখানেও তবে একই নির্দেশ দেওয়া হোক।
বেঞ্চ এতে রাজি হয়ে যায়। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ স্থগিতাদেশ জারি করে, যেখানে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। সেই সঙ্গেই 🦂বাংলার পুলিশ যে তদন্ত করছে সেখানেও স্থগিতাদেশ জারি করে। এক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, সাতজন আইপিএসের নাম জমা দিতে হবে। যারা বেঙ্গল ক্যাডারের কিন্তু বাংলার বাসিন্দা নন। তাদের মধ্য়ে পাঁচজন মহিলা অফিসার হতে হবে।১৮ নভেম্বরের মܫধ্য়ে সেই নাম জমা দিতে হবে।
আসলে বাংলার ওই মামলাতে এক এমপির꧑ নাবালিকা কন্যাকে ধর্ষণের হুমকি দেওয়ার জন্য দুজন মহিলাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। এরপর পুলিশ হেফাজতে তাদের উপর শারীরিক নির্যাতন করা হয়েছ🏅িল বলে অভিযোগ।