ছাত্র বিক্ষোভে ও দুপক্ষের মধ্য়ে সংঘর্ষে উত্তাল যাদব🌸পুর। আসলে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গণজ্ঞাপন বিভাগের পড়ুয়াদের অভিযোগ ছিল যে ইন্টারনাল পরীক্ষার খাতা না দেখেই শিক্ষক নম্বর বসিয়ে দিয়েছেন। কার্যত বড়সর নম্বর কারচুপির অভিযোগ ওঠে। ইতিমধ্য়েই দুজন অধ্য়াপককে এনিয়ে শোকজ করা হয়েছে। কিন্তু তারপরেও অশান্তি থামছে না।
এদিকে পরীক্ষার নম্বর সংক্রান্ত বিতর্কের মাঝেই ছাত্র সংঘর্ষ শুরু হয়ে যায় যাদবপুরে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দফায় দফায় সংঘর্ষ হয় ক্যাম্পাসে। ডিএসএফ ও এসএফআইয়ের মধ্য়ে দফায় দফায় 🔯সংঘর্ষ হয়। ফ্লেক্স ছেঁড়াকে কেন্দ্র করে দফায় দফায় এই সংঘর্ষ হয় বলে খবর। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি ক্রমেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে।
এদিকে এই বিশ্ববিদ্যালয়েও থ্রেট কালচারের অভিযোগ উঠেছে। এখানেও পড়ুয়াদের উপর নানাভাবে হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ। এনিয়ে পড়ুয়াদের মধ্য়ে ক্রমেই অসন্তোষ দানা বাঁধছে। য✤ে অধ্য়াপকরা এই নম্বর কারচুপির সঙ্গে যুক্ত বলে অভিযোগ উঠেছে তাদের সাসপেন্ড করার দাবিও উঠতে শুরু করেছে।
পড়ুয়াদের অভিযোগ, খাতা না দেখেই নম্বর বসিয়ে দেওয়া হয়েছে। একেবারে তুঘলকি কাণ্ডকারখানা চলছে। এর জেরে ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যৎ একেবারে শেষ হয়ে যাবে। কিছু ক্ষেত্রে আবার নম্বর কেটে নেওয়া হয়েছে। পড়ুয়াদের দাবি, অবিলম্বে এসব খাতা বাইরের পরীক্ষকদের দিয়ে দেখাতে হবে। এমনকী দুই শিক্ষকের রুমেও তালাও 🐽ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। তবে অভিযুক্ত এক শিক্ষকের দাবি খাতা দেখা হয়েছিল। তবে পদ্ধতিগত কোনও ত্রুটি থাকতে পারে।