আখ, ফলের রস কিংবা লস্যিতে ব্যবহার করা হচ্ছে মা꧑ছের বরফ। যা দেখে হতবাক 𒊎পুর কর্তারাও। প্রতি গরমে অভিযান চালিয়ে টনক নড়েনি পথের ধারে লস্যি, আখের রস বা ফলের রস ব্যবসায়ীদের। তাঁদের একাংশ দিব্যি মাছ সংরক্ষণ করে রাখার জন্য বরফকে ব্যবহার করছেন শবতর তৈরিতে।
গ্রীষ্মে বাইরে বেরিয়ে অস্বস্তি কাটাতে অনেকই এই ধরনের ঠান্ডা পানীয় পান কর🗹ে থাকেন। কিন্তু সেই সব পানীয়ে ব্যবহার করা হচ্ছে মাছ বা অন্য শিল্পের জন্য ব্যবহৃত বরফ। যা শরীরের পক্ষে মারাত্মক ক্ষতিকর। হতে পারে নানা পেটের অসুখ।  🍸;
কলকাতা পুরসভার ফুড সেফটি টিমের এক সদস্য জানিয়েছেন, রাস্তার ধারের শরবতের একাধিক দোকানে যে বরফ ব্যবহার করা হয় তা খাবারযোগ্য নয়। তারা বাণিজ্যিক বরফ ব্যবহার করে থাকে। যে বরফ সাধওারণত পানের অযোগ্🍌য জল দিয়ে তৈরি হয়।
ফুড সেফটি বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত এক আধিকারিক জানিয়েছেন, ওই জলকে অনুবিক্ষণ যন্ত্রের 💖তলায় রাখলেই ধরা পড়বে কোটি কোটি ব্যকটেরিয়া। যা মানষের পেটের পক্ষে ক্ষতিকর। টইফয়েড ও জন্ডিসের মতো অসুখ হতে পারে এই সব জল থেকে। সম্প্রতি উত্তর কলকাতার꧅ চার নম্বর বরোর মুক্তরামবাবু স্ট্রিটে অভিযান চালিয়ে এই তথ্য উঠে এসেছে।
আরও পড়ুন। সাঁতরাগাছি বিল নিয়ে মুখ্যসচিবের হলফনামায় বার বার ব💟িভ্রান্তি, অসন্তু🐭ষ্ট আদালত
আর পড়ুন। ঘোর বৈশাখেই বর্ষার প্๊রস্তুতি শুরু কলকাতা পুরসভার, আগের ভুল থেকে শিক্ষা
গ্রীষ্ম জুড়ে অভিযান
পুরসভার স্বাস্থ﷽্য দফতরের আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, পুরো গ্রীষ্মকাল জুড়ে আধিকারিকরা অভিযান চালাবেন। যে সমস্ত দোকানে বাণিজ্যিক বরফ মিলবে তাৎক্ষণাৎ তা বাজেয়াপ্ত করা হবে। এছাড়া পুরসভার পক্ষ থেকে লিফলেট বিলি করেও প্রচার চালানো হচ্ছে।
প্র🍌শ্ন হল, প্রতি বছর গ্রীষ্মের সময় অভ🐻িযান চালানো হয়। বাজেয়াপ্ত করা হয় এই ধরনের বরফ। তার পর দেখা যায় গ্রীষ্মে পড়তে ফের শুরু হয় ওই ধরনের বাণিজ্যিক বরফের ব্যবহার। পাকাপাকি ভাবে বাণিজ্যিক বরফ বন্ধ করা যাচ্ছে না কেন। এক পুর আধিকারিক জানিয়েছেন, এই বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন মেয়রও। নিয়মিত নজরদারির পাশাপাশি এই বাণিজ্যিক বরফ ব্যবহার করলেন ভেন্ডার লাইসেন্স বাতিল করার কথাও ভাবা হচ্ছে।
আরও পড়ুন। ‘কোনও অজুহাত নয়’, স্যাটের সব মামলা শুনতে হবে সদস্ಌযকেই, নির্দেশ 𓂃হাইকোর্টের
আরও পড়ুন। মে দিবসে কি বন্ধ থাকব♔ে সোনাগাছি? যৌনকর্মীদের ছুটি! সত্যিটা জেনে নিন