নিউ টাউনে মুখ্যমন্ত্রীর বিজয়া সম্মিলনীতে ডাক না পেয়ে ক্ষোভ উগরে দিলেন স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক তাপস চট্টোপাধ্যায়। প্রচ্ছন্নে আক্রমণ করলেন দলের আরেক নেতা সব্যসাচী দত্তকে। এ𒐪ই ঘটনায় যথেষ্ট অস্বস্তিতে পড়েছে তৃণমূল। পালটা আক্রমণ শানিয়েছে সিপিএম ও বিজেপি।
রাজারহাট – নিউ টাউনের বিধায়ক তাপস চট্🐻টোপাধ্যায়ের অভিযোগ, ইকো পার্কে প্রﷺশাসন আয়োজিত বিজয়া সম্মিলনীতে আমন্ত্রণ পাননি তিনি। তাঁর প্রশ্ন, স্থানীয় বিধায়ক হলেও কেন আমন্ত্রণ জানানো হয়নি তাঁকে? এর জেরে অস্বস্তিতে পড়েছেন তিনি। স্থানীয় তৃণমূল কর্মীদের কাছে মিথ্যে কথা বলতে হচ্ছে তাঁকে?
তাপসবাবু এদিন বলেন, এক সময় সিপিএম করতাম। রাজনৈতিক কারণে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তখন আক্রমণ ক🦹রেছি। কিন্তু তৃণমূলে যোগদানের পর থেকে আমার শক্তি মানুষ ও নেত্রী। ২০২১ সালে যারা বিজেপিতে গিয়ে নেত্রীকে মমতাজ বেগম বলল তারা আমন্ত্রণ পেল, আমি পেলাম না। হয়তো নেত্রীকে ঠিক মতো গালাগালি দিতে পারিনি বলে আমন্ত্রণ পাইনি।
বাবা অনুব্রতকে ১১০০ গোলে হারালেন মেয়ে সুকন্যা, মণ্ডল পরিবারের আয় নিয়ে দাবি CBI-এর
তাপসবাবু আরও বলেন, স🌠মস্ত দলে একটা বাবু শ্রেণি থাকে, আরেকটা থাকে শ্রমিক শ্রেণি। আমি বোধ হয় শ্রমিক শ্রেণির মানুষ। আমি গান জানি না, নাচতে পারি না, মুখে ফে🥀স ওয়াস মাখি না তাই বোধ হয় ডাক পাইনি।
এই নিয়ে তৃণমূলের এক মুখপাত্র বলেন, তাপসদার সঙ্গে কথা বলব। উনি দলের গুরুত্বপূর্ণ সৈনিক। ওনার ক্ষোভ নিরসন করা হবে।♈ তবে তাতে চুপ থাকতে নারাজ সিপিএম ও বিজেপি। তৃণমূলে যোগদানের আগে দীর্ঘদিন সিপিএমে ছিলেন তাপস চট্টোপাধ্যায়। সিপিএম নেতা শমীক লাহিড়ী বলেন, উনি তো লোভে পড়ে গেছিলেন। এখন দেখুন কাদের হাত ধরেছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত যার মাথায় পড়েছে তাকে হয় জেলে যেতে হবে, নইলে তার জীবন শেষ হবে। ওদের দলে কেউ যদি ভালো থেকে থাকেন, এখনো বলব সময় আছে। বেরিয়ে যান।
বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘তৃণমূলের শেষের সময় হাজির। দল💖ের বিভিন্ন🥀 অংশে বিক্ষোভ দেখা যাচ্ছে।’