সাম্প্রদায়িক তাস খেলতেই দিল্লির জাহাঙ্গিরপুরীতে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি পাঠাচ্ছে তৃণমূল। 𒅌বৃহস্পতিবার সাংবাদিক বৈঠকে এমনই দাবি করলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, অবিজেপি শাসিত রাজ্যতেই কেন এই ধরণের ঘটনা ঘটছে তা খতিয়ে দেখার দরকার আছে।
তৃণমূলের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি নিয়ে দিলীপবাবু বলেন, ‘অবশ্যই তাদের যাওয়া উচিত। সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলা উচিত। কিন্তু শৃঙ্খলা যাতে নষ্ট না হয় সেটাও দেখা উচিত। একই ধরণের ঘটনা পশ্চিমবঙ্গে রাম নবমীর দিন ঘটেছে। বাঁকুড়ায় মসজিদ থেকে ইঁট পাথর মারা হয়েছে। শিবপুরে গণ্ডগোল হয়েছে। ইসলামপুরে গুলিগোলা চলেছে। সেখানে কি তৃণমূলের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি যাচ্ছে? বিজেপিরও যায়🔜নি।’
তাঁর দাবি, ‘এই ধরণের ঘটনার পিছনে একটা রাজনীতি আছে। বিজেপি বা মোদী সরকারের বিরুদ্ধে এরা লড়তে পারছেন না। হারছেন, পিছচ্ছেন, ছিন্নভিন্ন হয়ে যাচ্ছেন। তাই আবার সংখ্যালঘু তাস খেলার চেষ্টা হচ্ছে। সংখ্যালঘুরা চাপের মধ্যে আছেন, আর সাম্প্রদায়িক হিংসা বেড়ে যাচ্ছে। এই একটা ইস্যু তুলে মিডিয়া গরম করে বিজেপিকে, মোদীকে 🌸বদনাম করার চেষ্টা হচ্ছে’।
দিল্লির জাহাঙ্গিরপুরীতে হনুমান জয়ন্তীর শোভাযাত্রায় পাথর ছোড়াকে কেন্দ্র করে শুরু হওয়া সাম্প্রদায়িক হিংসায় আক্রান্তদের সঙ্গে কথা বলতে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি বানিয়েছে তৃণমূল। বুধবার রাতে দলের তরফে ঘোষণা করা হয়, ২২ এপ্রিল তৃণমূল সাংসদ কাকলি ঘোষদস্তিদারের নেতৃত্বে জাহাঙ্গিরপুরী যাবে তৃণমূলের ৫ মহিলা সাংসদের প্রতিনিধি🌊দল। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে রিপোর্ট দেবেন তাঁরা। বিজেপির দাবি, দিল্লির হিংসা নিয়ে তৃণমূলের কিছু করার নেই। তা সত্বেও সাম্প্রদায়িক রাজনীতি করতে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি গঠন করেছে তারা।