শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে শুভেন্দু অধিকারীর যোগ রয়েছে। এই দাবি করে একাধিক তথ্য প্রকাশ্যে এনেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ। এই নিয়ে রাজনৈতিক তরজাও তুঙ্গে উঠেছে। ইতিমধ্যেই আদালতে যাওয়ার পথে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বিরোধী দলের তিন নেতার নাম দুর্নীতিতে যুক্ত করেছেন। সুজন চক্রবর্তী, দিলীপ ঘোষ, শুভেন্দু অধিকারীর নাম করেছেন তিনি। পা🌼র্﷽থের মন্তব্যের পালটা জবাব দিতে গিয়েই শুভেন্দু বলেন, ‘নারদা ছাড়া আমার বিরুদ্ধে প্রমাণিত অভিযোগ নেই।’ ব্যস, এই মন্তব্যকে নিয়েই আজ, শুক্রবার কড়া ভাষায় টুইট করলেন কুণাল ঘোষ।
এদিকে একটি ভিডিয়ো টুইট করেছেন ▨কুণাল ঘোষ। এখন তা নিয়েই রাজ্য–রাজনীতি তোলপাড়। কারণ কুণাল ঘোষ প্রশ্ন তুললেন, কেন এখনও শুভেন্দু অধিকারীকে গ্রেফতার করা হয়নি? নিরপেক্ষতা নিয়ে কাঠগড়ায় তুললেন সিবিআইকে। কারণ ওই ভিডিয়োতে শুভেন্দুকে বলতে শোনা গিয়েছে। শুভেন্দু যদিও এই নিয়ে মুখ খুলতে চাননি। তাঁর দফতরের পক্ষ থেকে কুণালকে ‘জেলখাটা আসামি’ বলে সম্বোধন করা হয়েছে। আর এই নিয়ে কোনও মন্তব্য করা হবে না বলে জানানো হয়েছে।
ভিডিয়ো–তে ঠিক কী শোনা গিয়েছে? কুণাল ঘো♔ষ টুইটারে একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেন। যেখানে শুভেন্দুকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘আড়াই বছর ধরে সাঁতার কেটেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আমার বিরুদ্ধে। হাঁপিয়ে গিয়েছেন তিনি। আমাকে বিচারব্যবস্থা সুরক্ষা দিয়ꦫেছে। কারণ, মিথ্যে অভিযোগ উঠেছে। আমি তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। ছাত্রনেতা হিসাবে ১৯৮৮ সালে রাজনীতি শুরু করি। ১৯৯৫ সালে কাউন্সিলর নির্বাচিত হই। এই দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে, আপনারা যাই বলুন না কেন, ওই নারদ স্টিং অ♓পারেশন ছাড়া আমার বিরুদ্ধে প্রমাণিত কোনও অভিযোগ নেই।’
কুণাল ঘোষ ঠিক ক🥀ী বলেছেন? শুভেন্দুর মন্তব্যের পালটা টুইট করে তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ বলেন, ‘ঝুলি থেকে বিড়াল বেরিয়ে এসেছে। প্রমাণিত! নিজের মুখেই। তাহলে শুভেন্দু গ্রেফতার নয় কেন? সিবিআই কী করছে? এটা নিরপেক্ষতা? আর সারদা? মালিকের কোর্টে লিখিত বয়ান। তদন্ত হচ্ছে না বলেই তো বড় বড় কথার সুযোগ। আর সেই ভয়েই তো দলবদলু হয়ে বিজেপিতে। সিবিআই ধরবে না জেনেই এই মেকি বীরত্ব। সিবিআই–ইডি কবে তাঁকে গ্রেফতার করবে?’
এই খবরটি আপনি পড়তে পা𒀰রেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক //htipad.onelink.me/277p/p7me4aup