রাজ্যের তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রীর হোয়াটসঅ্যাপই হ্যাক হয়ে গেল বলে অভিযোগ। বাংলার পর্যটনমন্ত্রী তথা তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়র হোয়াটসঅ্যাপ হ্যাক করা হল বলে খবর প্রকাশ্যে এসেছে। আর এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই তোলপাড় হয়ে গিয়েছে রাজ্য– রাজনীতি। কারণ আজই কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে বক্𓆉তব্য রাখার সময় পেগাসাসের কথা উল্লেখ করে কেন্দ্রীয় সরকারকে নিশানা করেছেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। তিনি অভিযোগ করেন, ভারতীয় গণতন্ত্রের মৌলিক কাঠামোর উপর আক্রমণ চালানো হয়েছে। তাঁর ফোনে আড়ি পাততে ইজরায়েলি স্পাইওয়্যার পেগাসাস ব্যবহার করা হয়েছে। আর দুপুরেই রাজ্যের মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়ের হဣোয়াটস্অ্যাপ হ্যাক হয়ে গেল। যা জোর চর্চার বিষয় হয়ে উঠেছে।
ঠিক কী ঘটেছে মন্ত্🃏রীর সঙ্গে? আজ, শুক্রবার হোয়াটসঅ্যাপে স্টেটাস দিয়ে বাবুল সুপ্রিয় জানালেন তাঁর ফোনের এই পরিষেবা হ্যাক করা হয়েছে। সেখান থেকেই গোটা বিষয়টি চাউর হয়ে যায়। তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রীর হোয়াটসঅ্যাপই যদি হ্যাক হয়ে যায় তাহলে সাধারণ মানুষের মোবাইল ফোন কতটা নিরাপদ! অবাক হচ্ছেন সকলে। এই স্ট্যাটাস দেখে সংবাদমাধ্যম তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, হোয়াটসঅ্যাপে একটি ভুয়ো লিঙ্ক আসে। আর তারপরই তাঁর ফোন হ্যাক করা হয়। হ্যাকিং করার পর মেসেজিং অ্যাপ থেকে নিজে নিজেই প্রায় ২০০ জনের কাছে মেসেজ চলে গিয়েছিল। যা উদ্বেগ বাড়িয়ে দেয়।
ঠিক কী বলছেন তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী? এই হোয়াটসঅ্যাপ হ্য🐈াক হয়ে যেতে তিনি বেশ চাপে ꦯপড়ে যান। বিষয়টি নিয়ে বাবুল সুপ্রিয় বলেন, ‘আমার কাছে একটা লিঙ্ক এসেছিল। ক্লিক করতেই দেখানো হল ৮৮ জনকে মেসেজ পাঠানো হচ্ছে। আমি কিছু বুঝতে না পেরে ওই লিঙ্ক বন্ধ করে দিই। তারপর দেখি আমার হোয়াটসঅ্যাপ থেকে ২০০ জনের হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে ওই লিঙ্ক চলে গিয়েছে। কিছু গোলমাল হচ্ছে বুঝতে পেরে আমি সঙ্গে সঙ্গে ফোন সুইচ অফ করে দিই। আর কম্পিউটারের সাহায্যে ফোন রিস🍷েট করে আবার ফোন চালু কর꧋ি।’