সুপ্রিম কোর্টে ৩ সপ্তাহ পিছিয়ে গেল ২০১৬ সালের SSCর প্যানেল বাতিল মামলার শুনানি। ꦑঅন্য মামলায় ব্যস্ত থাকায় SSC মামলার পরবর্তী শুনানি ৬ অ💟গাস্ট হবে বলে জানিয়েছে ভারতের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের ডিভিশন বেঞ্চ।
আরও পড়ুন - ‘কেষ্ট তো জেলে! আমরা জিতলাম? ইডি-সিবিআই দিয়ে জেতা যাবে না,’🍃 হুঁশ ফেরালেন সুকান্ত
পড়তে থাকুন - কুলতলিতে সাদ্দামের খাট সরাতেই বেরিয়ে এল গোপন সড়ঙ𒉰্গ, মিশেছে খালে! হতবাক পুলিশ
এদিনের শুনানি তালিকায় ১২ নম্বরে ছিল SSC মামলা। কিন্তু বিচারপতিরা জানান, মঙ্গলবার গোটা দিন তাঁরা আয়কর সংক্রান্ত মামলাগুলির শুনানি করবেন। তার পর সময় থাকলে হবে SSC মামলার শুনানি। তখন আইনজীবীদের একাংশ বলেন, আজকের শুনানি স্থগিত রাখা হোক। কারণ মামলার স🔯ঙ্গে সম্পৃক্ত অনেকেই জবাবি হলফনামা জমা দেননি। আদালত জানায়, মোট ৫ ভাগে ভাগ করে এই মামলার শুনানি হবে। মামলাকারী, SSC, রাজ্য সরকার, চাকরিহারা ও CBIএর বক্তব্য আলাদা করে শোনা হবে।
এছাড়া এই মামলায় এখনও যা𒅌রা জবাবি হলফনামা জমা দেননি তাদের হলফনামা জমা দিতে ৩০ জুলাই পর্যন্ত সময় দিয়েছে আদালত। এদিন আদালতে ম🅺ামলাকারীদের আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, সিবিআইকে তদন্তে অগ্রগতির স্টেটাস রিপোর্ট পেশ করার নির্দেশ দিক আদালত। সেই বিষয়টিও নথিভুক্ত করেছেন বিচারপতিরা। আদালতের এদিনের নির্দেশের পরে ৬ অগাস্ট পর্যন্ত বহাল থাকবে প্রত্যেকের চাকরি।
গত এপ্রিলে এক রায়ে ২০১৬ সালের SSCর গোটা প্যানেলটাই বাতিল করে দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। য🌳োগ্য ও অযোগ্যদের আলাদা করা সম্ভব নয় বলে SSC আদালতে জানানোয় এই নির্দেশ দিতে আদালত বাধ্য হয়েছে বলে জানান বিচারপতিরা। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় SSC. গত ৭ মে সেই মামলার শুনানিতে চাকরি বাতিলের নির্দেশে সাময়িক স্থগিতাদেশ জারি করে সর্বোচ্চ আদালত। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় নির্দেশে বলেন, ১৬ জুলাই পর্যন্ত সবার চাকরি বহাল থাকবে। প্যানেল থেকে অযোগ্যদের চিহ্নিত করা গেলে গোটা প্যানেল বাতিলের দরকার নেই। সেটা কি SSC করতে পারবে?
আরও পড়ুন - চলতি সপ্তাহ থেকে পোলট্রি মুরগি আসবে না বাজারে,পুলিশের জুলুম, আন্দোলনে ꦆব্যবসায়ীরা
জবাবে SSCর আইনজীবী বলেন, CBI তদন্তে যে তথ্য পেয়েছে তা বিশ্লেষণ করে অযোগ্যদের চিহ্নিত করা সম্ভব। SSC দাবি করে যে ২৬ হাজার জনের চাকরি বাতিল হয়েছে তার মধ্যে প্রায় ১৯ হাজার যোগ্য। SSCর আইনজীবীর বক্তব্য শুনে আদালত জানায়, আপাতত চাকরি করতে পারবেন প্রত্যেকেই। তবে তাদের একটি মুচলেকা দিতে হবে। তাতে লিখতে হবে, অযোগ্য বলে চিহ্নিত হলে মে থেকে জুলাইয়ের বেতন ফেরাতে বাধ্য থাকব।