রাজ্যের স্কুল-কলেজ কবে খুলবে এনিয়ে নানা প্রশ্ন বাংলা জুড়ে। স্কুল কলেজ খোলার দাবিতে রাস্তায় নেমে আন্দোলনও চলছে পুরোদমে। এর সঙ্গেই একাধিক জনস্বার্থ মামলা হয়েছে আদালতে। শুক্রবার এনিয়েই শুনানি ছিল হাই কোর্টে। তবে এদিন আদালতে স্পষ্ট করে জানানো হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুনরায় খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে কমপক্ষে ৮৫ শতাংশ পড়ুয়াকে ভ্যাকসিন দিতে চাইছে রাজ্য সরকার। রাজ্যের তরফে অ্যাডভোকেট জেনারেল সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ৪.৫ মিলিয়ন পড়ুয়াকে ভ্যাকসিন দেওয়ার টার্গেট নেওয়ཧা হয়েছꦰিল। ২৫শে জানুয়ারির মধ্যে ৩.৩ মিলিয়নকে প্রথম ডোজ দেওয়া সম্ভব হয়েছে।
এদিকে চিফ জাস্টিস প্রকাশ শ্রীবাস্তব ও জাস্টিস রাজর্ষি ভরদ্বাজ রা♎জ্যকে নির্দেশ দিয়েছেন, আগামী ১৪ই ফেব্রুয়ারি পরবর্তী শুনানির আগে স্কুল খোলা নিয়ে রাজ্যের অ🌺বস্থান স্পষ্টভাবে জানাতে হবে। এনিয়ে এক সপ্তাহ সময় চেয়েছে রাজ্য। এদিকে মামলাকারীদের তরফে আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, সব কাজেই অনুমতি মিলছে। শুধু স্কুল খুলছে না। কোভিডের অজুহাত দেখিয়ে স্কুল বন্ধ রাখা উচিত নয়।
এদিকে এজি জানিয়েছেন, রাজ্য স্কুল খোলা নꦓিয়ে আগ্রহী। অনলাইনে আর সরাসরি উপস্থিত থেকে পড়াশোনার দুটোর মধ্যে ফারাক আছে। কিন্তু অনেক ভাবনা চিন্তা করে রাজ্যকে সিদ্ধান্ত নিতে হয়। পুজোর ছুটির পরে স্কুল খুꦚলতে গেলে উলটে মামলা হয়েছে।
এদিকে রাজ্যের তরফে জানানো হয়েছে আগামী ৭ই ফেব্রুয়ারি থেকে পাডꦜ়ায় শিক্ষালয় প্রকল্প চালু হয়েছে। সেখানে প্রি প্রাইমারি ও প্রাইমারির ক্লাসগুলো হবে।