প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের জীবন আগামী প্রজন্মের রাজনীতিবিদদের কাছে অনুসরণীয়। বুদ্ধবাবুর প্রয়াণে এভাবেই তাঁকে স্মরণ করলেন প্রদেশ কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরী। বুদ্ধবাবꦑুর সৌজন্যকে স্মরণ করেছেন আরেক প্রাক্তন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি প্রদীপ ভট্টাচার্যও। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর প্রয়াণে শোকের ছায়া বিধান ভবনেও।
স্মরণে বুদ্ধদেব - ‘আমরা এক ছিলাম এক থাকব’, উত্তরবঙ্গ বিভাজন নিয়ে সরব হয়েছিলেন বুদ্ধবা🎐বু
স্মরণে বুদ্ধদেব - জঙ্গি আন্দোলন করে সরিয়েছিলেন মসনদ থেকে, বুদ্ধদেবের꧃ প্রয়াণে কী লিখলেন 🐬সেই মমতা?
এদিন অধীরবাবু বলেন, ‘একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসাবে সৎ, নিষ্ঠাবান ও আদর্শের প্রতি অবিচল ছিলেন। কখনও আপোস করেননি এই জায়গাটায়। মুখ্যমন্ত্রিত্ব চলে যাওয়ার পরেও তাঁর সাধারণ যে জীবনযাত্রা সেটা আজকের রাজনীতিবিদদের কাছে শিক্ষণীয়। দুর্নীতি আর রাজনীতি যখন একে অপরের পরিপূরক হিসাবে বিবেচিত হচ্ছে মানুষের মনে তখন বুদ্ধবাবুর ব▨্যক্তিগত জীবন আগামী প্রজন্মের রাজনীতিকরা অনুপ্রাণিত হতে পারে। শিক্ষিত, রুচিশীল মানুষ ছিলেন। তাঁর প্রয়াণে আমি সত্যিই ব্যথিত।’
বুদ্ধদেꦜব ভট্টাচার্যের প্রতিবেশী প্রাক্তন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি প্রদীপ ভট্টাচার্য বলেন, বুদ্ধবাবু যখন মুখ্যমন্ত্রী তখন আমি প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ছিলাম। তাঁর জমানায় আমি বাংলা বনধও ডেকেছি। কিন্তু সেজন্য কখনও প্রতিবেশী হিসাবে আমাদের সম্পর্কে কোনও প্রভাব পড়েনি। রাজ্য রাজন🌠ীতিতে যে সৌজন্য ছিল সেটা ওনার মতো মানুষরা চলে যাওয়ায় আরও বিপন্ন হয়ে পড়ছে। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তো বটেই একজন কৃতী প্রতিবেশী হারিয়ে আমি ব্যথিত।
স্মরণে বুদ্ধদেব - ‘বাংলার মানুষক꧃ে একদিন🔴 সিদ্ধান্ত নিতেই হবে....’, অভিমান রয়েই গেল বুদ্ধবাবুর
বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা ২০ মিনিটে কলকাতার পাম অ্যাভিনিউর বাড়িতে প্রয়াত হন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল꧟ ৮০ ไবছর। তাঁর প্রয়াণে শোকস্তব্ধ সিপিআইএম নেতা -কর্মী থেকে তাঁর অসংখ্য গুণমুগ্ধ। শুক্রবার শেষ শ্রদ্ধা জানানোর জন্য তাঁর দেহ দলের রাজ্য সদর দফতরে শায়িত থাকবে।