অসময়ে বৃষ্টির কারণে দক্ষিণবঙ্গে আলুর ফলন অনেকটাই কমেছে। তবে উত্তরবঙ্গে আলুর ব্যাপক ফলন হয়েছে। পাশাপা♍শি উত্তরপ্রদেশ থেকেও আলু আসছে। তবে উত্তরবঙ্গ ও উত্তরপ্রদেশ থেকে আসা আলু দিয়ে কি খোলা বাজারে দাম কমানো যাবে? সেবিষয়ে অবশ্য আশাবাদী রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। তাঁর মতে, কিছুদিনের মধ্যে হিমঘর থেকে আরও বেশি পরিমাণে আলু বের হতে শুরু করবে। আর তার জেরে আলুর দাম ꦰকমবে।
বেশ কিছুদিন ধরেই খোলা বাজারে কেজি প্রতি আলুর দাম বেড়েছে। জ্যোতি আলু বিক্রি হচ্ছিল কেজি প্রতি ২৪ থেকে ২৫ টাকা। অন্যদিকে চন্দ্রমুখী আলু দাম পৌঁছে যায় কেজি প্রতি ৪০ টাকায়। আলুর দাম এভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় উদ্বিগ্ন ক্রেতারা। কেন আলুর দাম বাড়ছ🍃ে, সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে দেখা যাচ্ছে, দক্ষিণবঙ্গে আলুর ফলনꦅ খুব কম হয়েছে। শীতকালে অসময়ে বৃষ্টির কারণে ফলন ঠিকভাবে হতে পারেনি। হুগলি জেলায় যেখানে প্রচুর পরিমাণে আলুর চাষ হয়, সেখানকার কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। অন্যদিকে উত্তরবঙ্গে খুব ভালো আলুর ফলন হয়েছে। হিমঘর মালিক ও আলু ব্যবসায়ীদের সংগঠনের তরফে জানানো হয়েছে, এবারে ১৮ টাকা কেজি দরের কাছাকাছি আলু মজুত হয়েছে। ফলে হিমঘর থেকে যখন আলু বাজারে যাচ্ছে, তখন হিমঘরের ভাড়ার সঙ্গে আরও কিছু খরচ যুক্ত হচ্ছে🀅। এর ফলে পাইকারি বাজার ঘুরে যখন আলু খুচরো বাজারে আসছে, তখন স্বাভাবিকভাবেই আলুর দাম বেড়েছে।