অপরের উপর হামলা চালানোটা হল একটা অপরাধ। এই শহরটা যুদ্ধক্ষেত্র নয়। লিখেছিল পুলিশ। এবার তার জবাব দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি এক্স হ্যান্ডেলে নবান্ন অভিযানের ভিডিয়ো পোস্ট ক💃রেছেন। সেখানে দেখা যাচ্ছে কীভাবে আন্দোলনকারীদের বেধড়ক পেটানো হচ্ছে।
শুভেন্দু লিখেছেন, একবারের জন্যও আমি রাজ্য পুলিশের সঙ্গে একমত যে অপরজনকে আঘাত করাটা একটা ক্রাইম। এই শহরটা যুদ্ধক্ষেতꦉ্র নয়। কিন্তু ২০২৪ সালের ২৭ অগস্ট ভুলে গেলেন? কেন আপনারা আর কলকাতা পুলিশ এভাবে আন্দোলনকারীদের বেধড়ক মারধর করলেন? মেট্রো রেল স্টেশনে অরাজনৈতিক বিক্ষোভকারীদের উপর হামলা চালালেন হকি স্টিক নিয়ে। তারা ওখানে কোন ব্যারিকেড ভেঙেছিলেন? আপনারা এই শহরকে যুদ্ধক্ষেত্র বানিয়েছেন, আপনারা যুদ্ধ অপরাধ করছেন।
নিজেদেরকে একবার দেখুন এই ভিডিয়োতে।ন আপনারা সাধু নন। সেকারণে নিজেদ♓ের এভাবে উপস্থাপিত করবেন না। লিখেছেন শুভেন্দু অধিকারী।
নবান্ন অভিযান। সেই নবান্ন অভিযানকে কেন্দ্র করে দফায় দফায় উত্তেজনা 💎ছড়িয়েছিল এলাকায়। ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করেছিলেন আন্দোলনকারীরা। এরপর পুলিশ পালটা তাদেরকে আটকানোর চেষ্টা করে। এদিকে আন্দোলনকারীরাও পুলিশের উপর পালটা চড়াও হয়েছিল বলে অভিযোগ। তবে সব মিলিয়ে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাপানউতোর তুঙ্গে উঠেছে। এদিকে গত কয়েকদিন ধরেই পুলিশকে নিশ🌸ানা করে সোশ্য়াল মিডিয়ায় নানা কটাক্ষ করা হচ্ছে। পুলিশ আবার তার পালটা জবাবও দিচ্ছে। কিন্তু তারপরেও বাক যুদ্ধ কমছে না।
এদিকে শুভেন্দু যে পোস্ট করেছেন তাতে যে ভিডিয়োর কথা উল্লেখ করা হয়েছে তাতে দেখা গিয়েছে, কলকাতা পুলিশ একেবারে টানতে টানতে নিয়ে যাচ্ছে আন্দোলনকারীদের। মাটিতে ফেলে চলছে মার। এমনকী মেট্রো স্টেশনেও এক ব্যক্তিকে কলকাতা পুলিশ রীতিমতো মারধর করে বলে অভিযোগ। এখানেই শেষ নয়, একের পর এক আন্দোলনকারীকে বেধড়ক মারে পুলিশ। বড় বাজার এলাকাতেও পুলিশ লাঠিচার্জ করে। এমনকী আন্দোলনকারীদের টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যায় পুলিশ। পুলিশকে পাথর ছুঁড়তেও দেখা যায়। এমনই নানা ভিডিয়ো, ছবি পোস্ট করেছেন শুভেন্দু। তবে সেই ছবির সত্যতা যাচাই কর🍌েনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা।
এদিকে আরজি করের চিকিৎসক তরুণী সুবিচারের দাবিতে কর্মবিরতির ডাক দিয়েছে জুনিয়র ডাক্তাররা। এনিয়ে তৃণমূল বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিক প্রশ্ন তোলেনౠ, ‘রোগীদের কী অপরাধ? এমন কোনও কাজ আপনাদের করা উচিত নয় যে ডাক্তার ভগবান বলতে দু’বার ভাবেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘যাঁরা কর্মবিরতি করছেন শাসকদলের বিরুদ্ধে। ভাল। তাঁরা সরকারি বেতন নিচ্ছেন তো নাকি নিচ্ছেন না? এটা আমার প্রশ্ন। বোনাস নেবেন তো? না নেবেন না? এটা আমার প্রশ্ন।’
বিধায়ক বলেন, ‘এই কেস যদি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সিবিআই-কে তুলে না দিতেন তাহলে বিরোধীরা বল🌱ত মমতার মদতপুষ্ট কলকাতা পু🥃লিশ ইচ্ছাকৃতভাবে তদন্ত দীর্ঘায়িত করছে। সেটা হয়নি। সিবিআই তদন্ত করছে।’