নিষেধাজ্ঞা জারির দুই বছর পরে ফের পাকিস্তানের সেনা আধিকারিকদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার প্রক্রিয়া চ𝓡ালু করল আমেরিকা। সেই সঙ্গে ইসলামাবাদকে নিরাপত্াত বিষয়ক অন্যান্য সুবিধা দেওয়ার ঘো,ণাও করল ট্রাম্প প্রশাসন।
সন্ত্রাস দমনে ব্যর্থ হওয়ার কারণে শাস্তি হিসেবে ২০১৮ সালে পাকিস্তানকে সামরিক ক্ষেত্রে সহায়তা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয় ওয়াশিংটন। দক্ষিণ এশিয়া বিশেষಌজ্ঞদের মতে, আফগানিস্তানে শান্তি প্রতি🃏ষ্ঠার জন্য আলোচনায় ধারাবাহিক সমর্থন জানানোর কারণেই পাক সেনাবাহিনীকে কম খরচের এই সমস্ত সুবিধা দিতে রাজি হয়েছে আমেরিকা।
সম্প্রতি আমেরিকার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের একটি টুইটে জানানো হয়েছে যে, প💛ারস্পরিক সামরিক সহায়তাকে মজবুত করার লক্ষ্যে পাকিস্তানকে ফের আন্তর্জাতিক সামরিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। টুইটের নীচে নাম রয়েচে দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিভাগের ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অ্যালিস জি ওয়েলসের।
তবে সে♏ই সঙ্গে এ-ও জানানো হয়েছে যে, পাকিস্তানকে সামগ্রিক নিরাপত্তা সহায়তার উপরে জারি করা নিষেধাজ্ঞা এখনও বহাল রয়েছে🍒।
৯/১১ হামলার পরে সন্ত্রাসদমনের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য পাকিস্তানকে কোটি কোটি ডলার সাহায্য করেছে আমেরিকা। কিন্তু তা সত্ত্বেও নিরন্তর সন্ত্রাসে মদত দেওয়ার অভিযোগ ওটায় ইসলামাবাদকে নিয়ে আমেরিকার বিরক্তি ক্রমে 𒉰চরম পর্যায়ে পৌঁছয়।
শেষে ২০১৮ সালের জাღনুয়ারি মা꧙সে পাকিস্তানকে সব রকম সামরিক ও নিরাপত্তাজনিত সহায়তা থেকে বঞ্চিত করার সিদ্ধান্ত নেয় ডোনাল্ড ট্রাম্প সরকার।