কর্মচারীদের সম্পূর্ণ বিনামূল্যে খাবার খাওয়💎ায় গুগল। টেক জায়ান্টের এই নিয়ম কিন্তু বেশ জনপ্রিয়। জানা যায়, শুধু তাই নয়। সবচেয়ে ভাল মানের খাবার সরবরাহ করতে প্রচু✅র টাকাও খরচ করে কোম্পানিটি।
কেন গুগল কর্মীদের খাবারের পেছনে এত টাকা খরচ করে
এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন গুগলের সিইও সুন্দর পিচাই নি💎জেই। তিনি বলেন যে বিনামূল্যের খাবার কেবল চাকরির সঙ্গে দেওয়া সুবিধাই নয়। বিনামূল্য ভালো মানের খাবার দেওয়ার জন্য বিশাল বিনিয়োগের উদ্দেশ্য খুবই গভীর।
ব্লুমবার্গের দ্য ডেভিড রুবেনস্টেইন শো-তে একটি সাক্ষাৎকারে, পিচাই বলেন, 'আমি প্রা🔯য়শই মনে পড়ে সেই দিনের কথা। যখন আমি প্রথম প্রথম গুগলের জন্য কাজ শুরু করি। তখন কোনও ক্যাফেতে বসে, কারও সঙ্গে দেখা করলে, কথা হতো। কোনও বিষয়ে এক্সাইটেড হতাম। ক্রিয়েটিভিটি আসত।' উল্লেখ্য, ২০০৪ সালে প্রোডাক্ট ম্যানেজার🦄 হিসাবে গুগলে নিজের জার্নি শুরু করেন আজকের সিইও সুন্দর পিচাই।
আর পিচাইয়ের দাবি, ঠিক একইভাবে শুধুমাত্র একসঙ্গে বসে খাবার খাওয়ার সময়ই এমন অনেক উজ্জ্বল ধারণা আসে। পিচাই বলেন যে খাবার খাওয়ার জন্য কর্মীরা যেখানে একসঙ্গে জড়ো হন, সেখানে একে অপরের প্রতি 💃সমর্থনের পরিবেশ তৈরি হয়, এটি উদ্ভাবনেও সহায়তা করে।
আর পিচাইয়ের মতে, এর থেকে কোম🉐্পানির লাভ হয়। উল্লেখযোগ্যভাবে খরচ কমিয়ে দেয়। তাঁর দাবি, বিনামূল্যের খাবার কোনও আর্থিক বোঝা নয়, বরং সৃজনশীলতা এবং কমিউনিটি গঠনে একটি দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ।
বলা বাহুল্য, বিনামূল্যে খাবার ছাড়াও, সংস্থাটি তার কর্মীদের স্বাস্থ্য বীমা, রিমোট নিয়মে কাজের বিকল্প, বেতন সহ ছুটি এবং সুস্থতার জন্য নানান প্রোগ্রাম অফার করে। এই সমস্ত সুবিধা দিয়ে, গুগল শিল্পের সবচেয়ে আকর্ষণীয় কর্মক্ষেত্র হয়☂ে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে।
আরও পড়ুন: (Medical🤪 Colleges: বেশি ফি নিচ্ছে মেডিক্যাল কলেজগুলো, কড়া ব্যবস্থা নেবে তামিলনাড়ু সরকার)
তবে, এত সুবিধা থাকা সত্ত্বেও𒅌, সুন্দর পিচাই স্বীকার করেছেন যে গত কয়েক বছরে গুগলের সুবিধাগুলিতে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। যদিও, পিচাই এটা বলেছেন যে যাই হয়ে যাক, গুগলের এর সুবিধাগুলি এখনও সিলিকন ভ্যালিতে সেরাই রয়েছে। অন্যান্য সংস্থাগুলিও গুগলের মতো একই উদ্যোগ নিতে চায়।
প্রসঙ্গত, বিশ্বব্যাপী ১৮২,০০০ জনেরও বেশি 𒁃কর্মচারী সহ, টেক জায়ান্টটি দুর্দান্ত সমস্ত প্রতিভাকে আকর্ষণ করে। প্রায় ৯০ শতাংশ চাকরি প্রার্থী তাঁদের চাকরির প্রস্তাবও গ্রহণ কর♎েন।