স্কুলে প্রাথমিকে ভর্তির সংখ্যা ক্রমেই নামতে শুরু করে দিচ্ছে। এনসিইআরটির এক সদ্য আসা রিপোর্টে এই তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। দেখা গিয়েছে প্রথম শ্রেণি থেকে চতুর্থ শ্রেণির মধ্যে স্কুলে নাম নথিভূক্ত করার সংখ্যায় যে কমতি ২০১১ সালে রয়েছে তার স্রোত এখনও বইছে⭕। আর ২০২৫ সাল পর্যন্ত সেই ট্রেন্ড চলার আগাম বার্তা দিয়েছে এনসিইআরটির এই সমীক্ষা।
সমীক্ষা বলছে, দেশের শিশুর সংখ্যায় কমতি দেখা যেতে শুরু করেছে, যার ফল স্বরূপ স্কুলের প্রাথমিকস্তরে ভর্তিতে কমতি দেখা যাচ্ছে। এদিকে ভর্তির সংখ্যায় কমতি রয়েছে ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি এবং নবম থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত ভর্তিতেও। এই পরিসংখ্যান ২০১৬ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যের। উল্লেখ্য, ১৯৫০ সাল থেকে ভারতে স্কুলে ভরতির সংখ্যা নিয়ে ট্রেন্ড লক্ষ্য করছে এনসিইআরটির এই সমীক্ষা। দেখা গিয়েছে ১৯৫০ সাল থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে ভারতের স্কুলগুলিতে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণির মধ্যে ৯০০ শতাংশ বৃদ্ধি হয়েছে পড়ুয়াদের নাম নথিভূক্ত হওয়ার দিক থেকে। সেক্ষেত্রে মহিলা পড়ুয়াদের সংখ্যা একটা তাৎপর্যজনকভাবে বেড়েছে। সার্ভিক্যাল ক্যানসার ভ্যꦛাকসিন ২০০-৪০🍃০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে! কী বললেন পুনাওয়ালা?
উল্লেখ্য, এনসিআরটি বলছে, এই সমীক্ষা থেকে আগামী দিনে দেশের শিক্ষানীতির গতিপ্রকৃতি নিয়ে একটি বিশেষ ধারণা করা সম্ভব হবে বলে মনে করা হচ্ছে। এই সমীক্ষা ভিত হতে চলে💦ছে বিভিন্ন সিদ্ধান্তের। যেমন আগামী দিনে দেশে কয়টি স্কুল হবে, কীভাবে বর্তমানের স্কুলগুলিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। স্কুলের পরিকাঠামো কেমন হতে পারে, তা নিয়ে আগাম খানিকটা ধারণা পাওয়া যাচ্ছে বলে মত এনসিআরটির। রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, ‘প্রাথমিক পর্যায়ে 🦄তালিকাভুক্তির বৃদ্ধি ২০১১ পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। ২০১১ সাল থেকে, তালিকাভুক্তি হ্রাস পাচ্ছে এবং এটি ২০২৫ সাল পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।’ এছাড়াও রিপোর্ট বলছে, ২০১১ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে, মোট নথিভুক্তি প্রায় ১৪.৩৭ শতাংশ কমেছে, যার মধ্যে ছেলেদের তালিকাভুক্তি ১৩.২৮ শতাংশ এবং মেয়েদের তালিকাভুক্তি ১৫.৫৪ শতাংশ কমেছে।