১৪ সেপ্টেম্বর থেকে অনুষ্ঠিত ওপেন-বুক পরীক্ষার (OBE) উত্তর লেখার জন্য শিক্ষার্থীদের নিজস্ব কাগজ ন𒅌িয়ে যাওয়ার কথা বলবে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় । সেই সঙ্গে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীদের সেলফোন, ল্যাপটপ বা ট্যাবলেট-এর মতো বৈদ্যুতিন গ্যাজেট নিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢোকার অনুমতিও দেবে বিশ্ববিদ্যালয়।
বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়েরꦕ তকরফে দিল্লি হাইকোর্টে একটি হলফনামা জমা দেওয়া হয়। তাতে বলা হয়েছে যে, ১০ অগস্ট থেকে ৩১ অগস্ট উভয় ক্ষেত্রে প্রথম পর্বে অংশ না নিতে পারা শিক্ষার্থীদের জন্য ওপেন-বুক পরীক্ষার দ্বিতীয় পর্ব অনুষ্ঠিত হবে। অনলাইন এবং অফলাইন (বিশ্বব𝓡িদ্যালয় কেন্দ্রে শারীরিক পরীক্ষা) মোডে।
হলফনামায় আরও বলা হয়েছে যে শিক্ষার্থীরা দিল্লির অনলাইন পরীক্ষ🐭াকেন্দ্রে বা অনলাইনে (অতিমার꧟ীজনিত কারণে যাতায়াতের অসুবিধার কারণে) পরীক্ষা দিতে পারে।
শারীরিক পরীক্ষার সময় যে নীতিমালা অনুসরণ করা হবে তা উল্ল💫েখ করে বিশ্ববিদ্যালয় তার হলফনামায় বলেছে, ‘উভয় পরীক্ষার পদ্ধতি যেমন শারীরিক বা আইসিটি (তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি) ভিত্তিক কার্যক্রমের শিক্ষার্থীরা সরল / নিয়ন্ত্রিত A4 আকারের কাগজে প্রশ্নের উত্তর দেবে এবং তাদের উত্তরগুলি লেখার ꦗজন্য বাড়ি থেকে আনা নিজস্ব কাগজপত্র ব্যবহার করবে। কলেজ ও বিভাগগুলিতে পরীক্ষার সময় কোনও শারীরিক সহায়তা দেওয়া হবে না। পরীক্ষার জন্য ব্যবহারযোগ্য সমস্ত প্রয়োজনীয় স্টেশনারি শিক্ষার্থীদের বন্দোবস্ত করতে হবে।’
স্টেশনারির পাশাপাশি পরীক্ষা🌠কেন্দ্রগুলির অভ্যন্তরে ফেস মাস্ক এবং স্যানিটাইজার এবং ইলেকট্রনিক গ্যাজেটগুল💜ি নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে।
হলফনামায় বলা হয়েছে, ‘পরীক্ষার সময় সমস্ত ইলেকট্রনিক গ্যাজেট নিয়ে প্রবেশ করা যাবে। প্রশ্নপত্রগুলি প্রিন্ট করা কাগজের পরিবর্তে পরীক্ষার সময় হোয়াটসঅ্যাপ বা ইমেল-এ পাঠানো হতে প🔥ারে। তবে শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার জন্য কাগজের প্রশ্নপত্র নিতে চাইলে তাদের অনুরোধ তারিখপত্র অনুসারে কলেজ / বিভাগে জমা দিতে পারে।’
দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্থ কলেজগুলির ডিন বলরাম পানি বলেছেন🍃, শিক্ষার্থীদের বাড়ি থেকে উত্তর লেখার কাগজ আনতে বলা হবে। উত্তরপত্রগুলি স্যানিটাইজ করা সম্ভব হবে না। এ ছাড়াও, ওপেন-বুক পরীক্ষার জন্য প্রশ্নপত্র এবং অধ্যয়নের উপাদানগুলি পাওয়ার জন্য গ্যাজেটগুলির প্রয়োজন।