ভুয়ো জাতিগত শংসাপত্র নিয়ে একেবারে মারাত্মক সমস্য়ায় পড়েছে রাজ্য সরকার। একাধিক অভিযোগ উঠছে যে জেলায় জ🧸েলায় এই ধরনের চক্র সক্রিয় হয়েছে। তারা ভুয়ো জাতিগত শংসাপত্র তৈরি করছে। এদিকে জাতিগত শংসাপত্র থাকলে আখেরে অনেক ক্ষেত্রে লাভ হয়। সেক্ষেত্রে আসল সার্টিফিকেট যারা জোগাড় করতে পারেন না তারা ঘুরপথে ভুয়ো সার্টিফিকেট জোগাড় করেন। সেই ধরনের সার্টিফিকেট রুখতে এবার কড়া ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার।
মূলত প্রতিটি ব্লকে এই ভুয়ো জাতিগত শংসাপত্র রুখতে একজন করে ইনস্পেক্টর নিয়োগ করা💦 হবে। তবে সমস্ত পদেই অবসরপ্রাপ্তদের নিয়োগ ক🍷রা হবে। সব মিলিয়ে আড়াইশোজনকে এই পদে নিয়োগ করা হবে।
প্রতি মাসে এই পদের জন্য় ১২ হাজার টাকা করে সাম্মানিক দেওয়া হবে বলে খবর। যাঁরা অনগ্রসর শ্রেণিকল্যাণ দফতর থেকেই অবসর নিয়েছেন তাদের এই পদে নিয়োগ করা হ𝄹বে। তবে শুধু যে অনগ্রসর শ্রেণিকল্য়াণ দফতর থেকে অবসরপ্রাপ্তদের ফের নিয়োগ করা হবে এমনটা নয়। অন্য় দফতরের কোনও অবসরপ্রাপ্ত অথচ দক্ষ কর্মী থাকলে তাঁকেও ওই পদে নিয়োগ করা হবে।
কিন্তু তফসিলি সার্টিফিকেট জোগাড় করা🍸র জন্য় কেন এত হিড়িক পড়ে গিয়েছে? আসলে এই ধরনের সার্টিফিকেট থাকলে বহু ক্ষেত্রে সুবিধা পাওয়া যায়। সেই সঙ্গেই ভাতাও মেলে এই সার্টিফিকেট সঙ্গে থাকলে। সেকারণে হাতেগরমে এই ধরনের সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য়🐎 এত আগ্রহ। আর কিছু মানুষ অবৈধভাবে এই ধরনের সার্টিফিকেট জোগাড় করছেন বলে অভিযোগ। সেই সার্টিফিকেট রুখতেই এবার তৎপর হচ্ছে রাজ্য সরকার।
ওই নতুন নিয়োগ হওয়া কর্মীরা আবেদনপত্রগুলো যাচাই করে দেখবেন। যে সমস্ত আবেদনপত্র জমা দেওয়া হচ্ছে সেগুলির সত্যতা যাচಌাই করা হবে। আর কোথাও কোনও অনিয়ম বোঝা গেলেই তা চিহ্নিত করা হবে। রাজ্যের প্রতিটি ব্লক ও পুরসভায় অনগ্রসর শ্রেণিকল্যাণ দফতরের ইনস্পেক্টররাই সাধারণত জাতিগত শংসাপত্র যাচাই করে দেখেন। সেই কাজ যথাযথ হলে পরিস্থিতি এই জায়গায় যেত না। সেকারণেই এবার অবসরপ্রাপ্তরা এই আবেদনপত্র যাচাই করে দেখবেন।