স্ক্রুটিনি, তথ্য যাচাই, ভাইভা ও অ্যাপটিটিউট টেস্ট হবে। সেজন্য অফলাইনে আবেদনকারী প্রার্থীদের ডাকল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। তাঁদের মধ্যে কয়েকজন মামলাকারীও আছেন। যাঁরা ২০১৪ সা💝লের টেট উত্তীর্ণ এবং প্রশিক্ষিত প্রার্থী।
সোমবার পর্ষদের তরফে জানানো হয়েছে, গত ২৩ ডিসেম্বর প্রকাশিত নিয়োগ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তির প্রে🥂ক্ষিতে অফলাইনে আ♔বেদনকারী কয়েকজন প্রার্থীর স্ক্রুটিনি, ভাইভা এবং অ্যাপটিটিউড টেস্ট হবে। আগামিকাল (বুধবার) সকাল ১১ টা থেকে দুপুর দুটো পর্যন্ত সেই প্রক্রিয়া চলবে। কোন প্রার্থীদের কোন সময় যেতে হবে, তাও উল্লেখ করে দেওয়া হয়েছে।
কোথায় যেতে হবে?
কলকাতা𝔍 প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষ🐼দ, শিক্ষক ভবন, ২৭এ বোসপুকুর রোড, কলকাতা - ৭০০০৪০ (কসবা থানার পাশে)।
কখন হবে?
আগামী ২৭ অক্টোবর, সকাল ১১ ♔টা থেকে দুপুর ২♓ টো পর্যন্ত।
কী কী নথি লাগবে?
১) টেটের অ্যাডমিট কার্ড
২) টেট উত্তীর্ণ হওয়ার যে নথি𒀰। যা ডাউনলোড করা হয়েছে।
৩) বয়সের প্রমাণপত্র হিস꧑েবে মাধ্যমিক বা সমতুল্য পরীক্ষার অরিজিনা🎀ল অ্যাডমিট কার্ড।
৪) মাধ্যমিক বা সমতুল্য পরীক্ষার অরিজিনাল মার্কশিট ও সার্টিফꦍিকেট।
৫🧸) উচ্চ মাধ্যমিক বা সমতুল্য পরীক্ষার অরিজিনাল মার্কশিট ও সার্টিফিকেট।
৬) প্রশিক্ষণের অরিজিনাল মার্কশিট ও সার্টিফিকেট।
৭) স্নাতক স্তরের অরিজিনাল মার্কশিট ও সার্টিফিকেট।
৮) অরিজিনাল কাস্ট সার্টিফিকেট বা জাতি🙈 শংসাপত্র। যা💟 সরকার থেকে দেওয়া হয়েছে।
৯) অরিজিনাল ভোটার আইডি কার্ড বা আধার কার্ড।
১০) দুটি পাসপোর্ট সাইজের ছবি। সেলফ অ্যাটে🦂স্ট😼েড করতে হবে।
কারা কারা ডাক পেয়েছেন, দেখে নিন তালিকা?
উল্লেখ্য, গত ২৩ ডিসেম্বর ১৬,৫০০ শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। তাতে শুধুমাত্র ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন বলে জানানো হয়েছিল। তারপরই কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছিলেন কয়েকজন চাকরিপ্রার্থী। দাবি করেছিলেন, ২👍০১৪ সালের টেটে ছ'টি ভুল প্রশ্নের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁদের উত্তরপত্র পুনর্মূল্যায়নের নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। কিন্তু তা না করেই কীভাবে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে পারে পর্ষদ? কারণ পুনর্মূল্যায়নের পর তো তাঁদের নম্বর বৃদ্ধি পেয়ে টেটে উত্তীর্ণ করতে পারতেন। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় আবেদন করত♑ে পারেন। সেজন্য পুরো নিয়োগ প্রক্রিয়ার উপর স্থগিতাদেশের আর্জি জানানো হয়েছিল। তবে পুরো নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্থগিতাদেশ দেয়নি হাইকোর্ট। বরং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজ নির্দেশ দিয়েছেন, মামলাকারী প্রার্থীদের আবেদনের জন্য বাড়তি সময় বরাদ্দ করতে নির্দেশ দেন বিচারপতি। সেইমতো অফলাইন আবেদন গ্রহণ করেছিল পর্ষদ।