UPSC। সর্বভারতীয় স্তরে নিঃসন্দেহে অত্য়ন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা। কঠোর প্র🔯তিযোগিতা। আর সেই প্রতিযোগিতায় একেবারে সবার সেরা হয়েছেন আদিত্য শ্রীবাস্তব। তবে তাঁর এই লড়াইটা একেবারেই সহজ ছিল না। ক্রিকেটের প্রতি ছিল তাঁর প্রবল অনুরাগ। সেটাও ছেড়ে দেন তিনি। এমনকী তাঁর একটা মোটা মাইনের চাকরিও ছিল। সেটাও ছেড়ে দেন তিনি। এনিয়ে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছিলেন তিনি। সেখানে সফল হয়েছেন তিনি। তিনি আইআইটি কানপুরের গ্র্যাজুয়েট। ইলেকট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে তিনি গ্র্যাজুয়েট হয়েছেন। টাইমস অফ ইন্ডিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি।
সেখানে তিনি জানিয়েছেন, এই সাফল্য 💫তাঁর কাছে অবিশ্বাস্য।
তিনি জানিয়েছেন, আমি প্রথম ৭০জনের মধ্য়ে আসতে চেয়েছিলাম। এতে আমি আইএএস হতে পারতাম। কিন্তু এভাবে প্রথম হয়ে যাব ভাবতে পারিন📖ি। এতে আমি অবাক হয়ে গিয়েছি।&nbs𒊎p;
২০২২ সালে তিনি ২১৬ নম্বরে ছিলেন। এরপর সর্দার বল্লভভাই পুলিশ আকাদেমিতে তিনি প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। ২০২২ সালে তিনি প্রশিক্ষণ পেয়েছিলেন। এরপর তিনি আইপিএস হিসাবে যোগ দেন। কিন্তু তিনি চাইতেন যাতে আইএএস হওয়া যায়। সেই মতো তিনি আবার ইউপিএসসি দেন। আর তাতে সফল হয়েছেন তিনি। শুধু সফল বললে এটাকে কম বলꦍা হয়। তিনি সবাইকে টপকে গিয়ে একেবারে সকলের সেরা হয়েছেন।
তিনি পুলিশ আক🌄াদেমিতে তাঁর সহকর্মীদের সঙ্গে আনন্দে মাতেন। সেই সংক্রান্ত একটি ভিডিয়ো সামনে এসেছে। তিনি ওই সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, আমি বাবা মাকে খুব মিস করছি। বন্ধুদের সঙ্গে দুটো কেক কেটেছিলাম।
অজয় শ্রীবাস্তব। তিনি সিএজি অফিসে অ্য়াসিস্🐎ট্যান্ড অডিট অফিসার হিসাবে কর্মরত। তিনি ছেলের 💙এই সাফল্যে অত্যন্ত গর্বিত। তিনি জানিয়েছেন, ও আইএএস হবে এটা বুঝতে পারছিলাম। কিন্তু ও যে একেবারে টপার হবে এটা বোঝা যায়নি।
লখন♊উতে সেন্ট মন্টেশ্বরী স্কুলে পড়তেন তিনি। তিনি স্কুলেও সবার সেরা ছিলেন। বিটেক ও এমটেক করেছেন কানপুর থেকে। বেঙ্গালুরুর একটি ব্যাঙ্কে তিনি কর্মরত ছিলেন। অজয় শ্রীবাস্তব তাঁর বাবা জানিয়েছেন, ছেলে ভালো টাকা আয় করত। কিন্তু দেশ সেবার একটা ইচ্ছা তার ছিল। কিন্তু চাকরির জন্য সে ফোকাস করতে পারছিল না। সেকারণে পরীক্ষার ঠিক একমাস আগে ছেলে মোটা মাইনের চাকরিটাই ছেড়ে দেয়। এরপর পুরোপুরি চাকরির পরীক্ষায় মনোনিবেশ করে।
আর আদিত্য জানিয়েছেন কঠিন পরিশ্র🌞মের থেকেও স্মার্ট ওয়ার্কের উপর জোর দিয়েছিলাম। গত কয়েক বছরের প্রশ্নপত্রগুলো সমাধান করি। গুগল🔯 ও চ্যাট জিপিটির উপর ভরসা করতাম। তবে পড়াশোনার থেকে ডায়নোসরের প্রতি বেশি আগ্রহ আদিত্যর।