আইসিসি চেয়ারম্যান হিসেবে নভেম্বরেই দ𒆙ায়িত্ব ছাড়ছেন গ্রেগ বার্কলে। তিনি নতুন করে তৃতীয় মেয়াদে প্রতি♛দ্বন্দ্বিতা করবেন না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার তরফে এখবর জানিয়ে দেওয়ার পরেই জোর চর্চা শুরু হয়ে যায় যে, তবে কি পরবর্তী আইসিসি চেয়ারম্যান হচ্ছেন জয় শাহ?
এই মুহূর্তে সেই সম্ভাবনাই প্রবল দেখাচ্ছে। ২৭ অগস্ট আইসিসি চেয়ারম্যান পদের জন্য মনোনয়ন পেশ করার শেষ দিন। সুতরাং, জয় শাহ যদি নিজের দাবি পেশ করেন এবং অন্য ক🍷েউ যদি তাঁর সঙ্গে লড়াইয়ে নামতে না চান, তাহলে মঙ্গলবারই স্পষ্ট ౠহয়ে যাবে ছবিটা।
এক্ষেত্রে অন✅্য একটি প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে ভারতীয় ক্রিকেটমহলে। জয় শাহ আইসিসিতে পাড়ি দিলে নতুন বিসিসিআই সচিব হবেন কে? রজার বিনি সভাপতি হলেও এই মুহূর্তে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের রাশ পুরোপুরি জয় শাহর হাতেই রয়েছে। অন্য কোনও দাপুটে বোর্ড কর্তার হদিশ এই মুহূর্তে নেই ভারতীয় ক্রিকেটে।
বিসিসিআই সচিব হিসেবে আরও একবছর মেয়াদ রয়েছে জয় শাহর। তার পরে তাঁকে বাধ্যতামূলক কুলিং অফে যেতে হবে। অন্যদিকে নতুন আইসিসি চেয়ারম্যানের মেয়াদ শুরু হবে এবছর ১ ডিসেম্বর থেকে। সুতরাং, বিসিসিআইয়ের আগামী বার্ষিক সাধারণ সভা পর্যন্ত জয় শাহই বোর্ড সচিবের পদে থাকবেন। তার পরে কার হাতে উঠবে বিসিসিআইয়ের বাগডোর, সেটাই এখন ক🐟োটি টাকার প্রশ্ন🔴।
এক্ষেত্রে একাধিক নাম ঘোরাফেরা করলেও দৌড়ে সবার আগে রয়েছেন অরুণ জেটলির ছেলে রোহন জেটলি। জয় শা☂হ আইসিসি চেয়ারম্যান হলে দিল্লি ক্রিকেট সংস্থা ছেড়ে বিসিসিআইয়ে পসার জমাতে পারেন রোহ💟ন জেটলি। যদিও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নির্ভর করছে জয় শাহর সম্মতির উপরেই।
রোহন জেটলি এই মুহূর্তে দিল্লি অ্যান্ড ডিস্ট্রিক্ট ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতির পদে রয়েছেন। তাঁর জমানাতেই এ𝄹ব🥃ছর শুরু হয় দিল্লি প্রিমিয়র লিগ, যা এই মুহূর্তে মাঝপথে।
আরও পড়ুন:- County Cricket:🌳 ২২ থেকে ২৫ অগস্ট, কাউন্টি রাউন্ড কেমন কাটল ৫ ভারতীয় তারকার?
এখনও পর্যন্ত ভারত থেকে জগমোহন ডালমিয়া,ဣ শরদ পাওয়ার, এন শ্রীনিবাসন ও শশাঙ্ক মনোহর আইসিসির প্রধান হয়েছেন। জয় শাহ যদি পরবর্তী আইসিসি চেয়ারম্যান হন, তবে সব থেকে কম বয়সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার বাগডোর হাতে নে💮ওয়া প্রশাসকে পরিণত হবেন তিনি।
আইসিসি চেয়ারম্য🌊ান নিযুকꦐ্ত হওয়ার জন্য এখন সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করলেই চলে। অর্থাৎ, ১৬টি ভোটের মধ্যে ৯টি ভোট পেলেই চেয়ারম্যান নিযুক্ত হওয়া যায়। আগে আইসিসি প্রধান নির্বাচিত হওয়ার জন্য দুই তৃতীয়াংশের সমর্থন লাগত।