শ্রেয়স আইয়ার, দেবদূত পাডিক্কালরা আয়ারাম গয়ারাম। কেএস ভরত প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেও ব্যর্থ। একধার থেকে ইন্ডিয়া-ডি টিমের সব ব্যাটারকে যখন সমস্যায় দেখাচ্ছে, ব্যতিক্রমী হয়ে লড়াই চালান অক্ষর প্যাটেল। ব্যাটিং🗹 ভরাডুবি থেকে দলকে টেনে তুলতে মুখ্য ভূমিকা নেন টিম ইন্ডিয়ার তারকা অল-রাউন্ডার।
অক্ষেপের বিষয় একটাই যে, মানব সুতার বাউন্ডারি লাইনে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরায় দলীপ ট্রফির প্রথম ম্যাচে সেঞ্চুরি হাতছাড়া হয় অক্ষরের। তব♓ে ইন্ডিয়া-সি টিমের বিরুদ্ধে প্রথম ইনিংসে দলের অর্ধেকের বেশি রান করেܫন বাপুই।
অনন্তপুরের রুরাল ডেভেলপমেন্ট ট্রাস্ট স্টেডিয়ামে দলী🎉পের দ্বিতীয় ম্যাচে সম্মুখসমরে নামে শ্রেয়স আইয়ারের নেতৃত্বাধীন ইন্ডিয়া-ডি ও রুতুরাজ গায়কোয়াড়ের ইন্ডিয়া-সি দল। টস হেরে শুরুতে ব্যাট করতে নামে ইন্ডিয়া-ডি দল। তারা ইনিংসের শুরু থেকেই ধারাবাহিকভাবে উইকেট খোয়াতে থাক💜ে।
অথর্ব টাইডে ৪, যশ দুবে ১০, শ্রেয়স আইয়ার ৯, রিকি ভুই ৪ ও কেএস ভরত ১৩ রান করে সাজঘরে ফেরেন। খাতা খুলতে পারেননি দেবদূত পাডিক্কাল। ৭ নম্বরে ব্যাট ♏করতে নেমে অনবদ্য হাফ-🍸সেঞ্চুরি করেন অক্ষর প্যাটেল। ইনিংসের ৩৯তম ওভারে মানব সুতারের প্রথম বলে ছক্কা মারেন অক্ষর। দ্বিতীয় বলে চার মারেন তিনি। তৃতীয় বলে বাই-চার হয়। চতুর্থ বলে ফের ছক্কা মেরে ব্যক্তিগত অর্ধশতরান পূর্ণ করেন অক্ষর।
শেষমেশ ১১৮ বলে ৮৬ রান করে আউট হন অꩵক্ষর প্যাটেল। তিনি ৬টি চার ও ৬টি ছক্কা মারেন। ইন্ডিয়া-ডি দল প্রথম ইনিংসে ১৬৪ রানে অল-আউট হয়। সরাংশ জৈন ও আর্শদীপ সিং উভয়েই ব্যক্তিগত ১৩ রানে আউট হন। খাতা খুলতে পারেননি হর্ষিত রানা ও আদিত্য ঠাকারে।
চাপের মুখে অক্ষরের এমন দুরন্ত ইনিংস দেখে নেটিজেনরা ২০২৪ টি-২০ বিশ্বকাপ ফাইনালের প্রস👍ঙ্গ সামনে নিয়ে আসছেন ফের। কেননা দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ফাইনালে অক্ষরের ৪৭ রানের অনবদ্য ইনিংসের জন্যই ভারত লড়াইয়ের রসদ জোগাড় করে নেয়। সুতরাং, দরকারের সময় ব্যাট হাতে দলকে নির্ভরতা দেওয়া কার্যত অভ্যাসে পরিণত করে ফেলেছ൩েন অক্ষর।
ইন্ডিয়া-সি দলের হয়ে প্রথম ইনিংসে ১৯ রানের বিনিময়ে ৩টি উইকেট নেন বিজয়কুমার বৈশাক। ✨২টি করে উইকেট নেন অংশুল কাম্বোজ ও হিমাংশু চৌহান। ১টি করে উইকেট নেন মানব সুতার ও হৃত্বিক শোকিন।