ঘরোয়া ক্রিকেটে অত্যন্ত ধারাবাহিক। তা সত্ত্বেও জাতীয়﷽ দলের জন্য বিবেচিত হচ্ছিল না অভিষেক শর্মার নাম। তবে আইপিএল ২০২৪-এ যে রকম ধ্বংসাত্মক ব্যাটিং করেন অভিষেক, তার পরে আর তাঁর দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে থাকা সম্ভব হয়নি জাতীয় নির💞্বাচকদের। বিশ্বকাপের পরে সিনিয়রদের অনুপস্থিতিতে জিম্বাবোয়ে সফরের দলে জায়গা পেয়ে যান অভিষেক।
জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে সিরিজের প্রথম টি-২০ ম্যাচে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আত্মপ্রক꧒াশ করেন অভিষেক শর্মা। তবে দেশের জার্সিতে নিজের প্রথম ম্যাচে শূন্য রানে আউট হয়ে বসেন তিনি। ব্যর্থতা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে দ্বিতীয় ম্যাচে কার্যত ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালান অভিষেক শর্মা। তিনি ৪৭ বলে ১০০ রানে𝓀র ধ্বংসাত্মক ইনিংস খেলে মাঠ ছাড়েন।
উল্লে💖খযোগ্য বিষয় হল, ওপেন করতে নেমে টি-২০ শতরান করার পরের ম্যাচেই ওপেন থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় অভিষেককে। বদলে গিলের সঙ্গে ওপেন করতে নামেন যশস্বী জসওয়াল। শতরান করার পরের ম্যাচেই অভিষেককে ওপেনিং স্লট খোয়াতে হওয়ায় সোশ্যাল মিডিয়ায় বিস্তর চর্চা হয়। তবে তখনও কেউ ভাবতে পারেননি যে, টি-২০ সেঞ্চুরি করার পরেই সিরিজেই বাদ পড়তে হবে অভিষেককে।
কার্যত একই রকম দুর্ভাগ্যের শিকার রুতুরাজ গায়কোয়াড়ও। আইপিএলে দুর্দান্ত পারফর্ম্যান্স উপহার দেন রুতুরাজ। তার পরেও﷽ বিশ্বকাপের স্কোয়াডে জায়গা হয়নি তাঁর। বিশ্বকাপের পরে জিম্বাবোয়ে সফরের ভারতীয় দলে সুযোগ পান রুতু। সেখানে দারুণ পারফর্ম্যান্স উপহার দেন তিনি। খেলেন ৭৭ ও ৪৯ রানের ২টি অনবদ্য ইনিংস। তার পরেও শ্রীলঙ্কা সফেরের টি-২০ দল থেকে বাদ পড়তে হয় গায়কোয়াড়কে।
বৃহস্পতিবার জাতীয় নির্বাচকরা শ্রীলঙ্কা সফরের জন্য ভারতীয় দল বেছে নেন। টি-২০ স্কোয়াডে জায়গা ধরে রাখেন রিয়ান পরাগ। তবে বাদ পড়তে হয় অভিষেক ও রুতুরাজকে। স্বাভাবিকভাবেই অভিষেক-রুতুরাজের প্রতি বঞ্চনার বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলেন অনেকেই। রিয়ান পরাগ যেখানে টি-২০ ও ওয়ান ডে, উভয় স্কোয়াডেই জায়গা পেয়ে গেলেন, সেখানে ভালো খেলেও ꦬঅভিষেকরা বাদ পড়ায় রেগে লাল নেটিজেনরা।
এক্ষেত্রে ভারতীয় ক্রিকেটে পক্ষপাতিত্বের অ🔯ভিযোগ তোলা হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ওায়। কারও প্রিয়পাত্র না হলে যে এভাবে উপেক্ষিত হতে হবে, তেমনটাই মত ক্রিকেটপ্রেমীদের অনেকের।