টিম ইন্ডিয়ার অভিজ্ঞ স্পিনার অমিত মিশ্র বর্তমানে খবরের শিরোনামে রয়েছেন। এর কারণ হল তিনি একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন যেখানে তিনি বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা, শুভমন গিল সহ সমস্ত ক্রিকেটারদের সম্পর্কে ক✤থা বলেছেন। তিনি বিরাট কোহলি সম্পর্কে কিছু খুব বড় কথা বলেছিলেন এবং তিনি বলেছিলেন যে তিনি খ্যাতি এবং ক্ষমতার কারণে বদলে গিয়েছেন। তবে, এখন অমিত মিশ্র নিজেই বিতর্কে এসেছেন, কারণ তিনি স্বীকার করেছেন যে তিনি বয়স ভাঁড়িয়েছিলেন। কোচের নির্দেশেই এই কাজটি করেছিলেন তিনি।
আরও পড়ুন… ভিডিয়ো: ভাঙা হল গাড়ি ও জানলার কাঁচ, মাঝরাতে ইংল𝔍িশ ক্রিকেটারের বাড়িতে হামলা! সামনে এল CCTV ফুটেজ
ইউটিউবার শুভঙ্কর মিশ্রের সঙ্গে একটি পডকাস্টে, অমিত মিশ্র তার বয়স সম্পর্কে কথা বলেছিলেন যে তিনি তাঁর কোচের অনুরোধে কাগজপত্রে তাঁর বয়স๊ এক বছর কমিয়েছিলেন। শুভঙ্কর বলেছিলেন যে আপনার একটি ভিডিয়ো বয়স নিয়ে বেশ ভাইরাল হয়েছে। তিনি হরভজন এবং প্রবীণ কুমারের কথাও উল্লেখ করেছেন, যারা অল্প বয়সে ক্রিকেট খেলেছেন। এ বিষয়ে অমিত মিশ্র বলেন, ‘আমি আমার কথা বলছি। আমার বয়সে এক বছরের একটা কেলেঙ্কারি আছে। আমার কোচ সাহেব এটা করেছেন। আমি আপনাকে ঠিকই বলছি।’ নিজের বয়স ভাঁড়িনোর গল্প শোনালেন অমিত মিশ্র।
আরও পড়ুন… প্লেয়ার স্ট্যাটাস কমিটিতে আ❀নোয়ার আলি! ডিফেন্ডারের বিরুদ্ধে বড় সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে মোহনবা🧜গান
এ বিষয়ে অমিত মিশ্র আরও বলেন, ‘আমি অনুশীলনে গিয়েছিলাম। অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট খেলার আমার এক বা দুই বছর বাকি ছিল। তখন পর্যন্ত আমি কিছুই খেলিনি। আমি অনুশীলনে গিয়েছিলাম... বোলিং শেষে ফিরে এসেছিলাম... তখন কোচ সাহেব এসে বললেন, তুমি আজ থেকে এক বছরের ছোট। আমি বললাম, আমি শুধু এক বছর ক্রিকেটে দেব, কারণ সংসারে সবকিছু ঠিকঠাক ছিল না। এর পরই কোচ সাহেব আমার ঘরে ডেকে বললেন, এই বাচ্চার জন্য আমাকে এক বছর সময় দিতে হবে। এটা ভালো ꧒হবে... গল্পটা একটু আবেগপ্রবণ... কিন্তু আমি ভাবছিলাম এটা কেমন হবে। কোচ বললেন, ‘আপনি আজ এক বছরের ছোট হয়ে গেছেন... আপনার হাতে এখন অনূর্ধ্ব-১৯ খেলার জন্য দুই বꦏছর আছে।’
অমিত মিশ্র আরও বলেন, ‘কোচ আমার বাবা ও ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলে আমার বয়স এক বছর কমিয়ে দিয়েছিলেন এবং আমি এর ফলে তখন অনূর্ধ্ব ১৯-এ দুই বছর খেলতে পারি। এভাবে আমার বয়সে এক বছর বয়স ভাঁড়িয়েছিলাম।’ ২২ বছর বয়সে আন্তর্🎀জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয় অমিত মিশ্রের। আমরা আপনাকে বলে রাখি যে সে যুগে, এক থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে বেশিরভাগ খেলোয়াড়ের বয়সের মধ্যে পার্থক্য ছিল, কারণ গ্রামীণ এলাকায় জন্মের শংসাপত্র তৈরি করা হত না, তাই সেই সময়ে বয়সের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হত। সেই সময়ে বয়স ভাঁড়িনোর অনেক গল্প দেখা যেত। কাগজপত্র অনেক ক্রিকেটারের বয়সে ꦜএক-দুই বছরের ফারাক রয়েছে।