একটা সময় ভারতীয় দলের হয়ে দাপিয়ে ক্রিকেট খেলেছেন। ২০০৭ এবং ২০১১ বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্যও ছিলেন তিনি। ভারতীয় দলের জার্সি গায়ে খেলার সময় বিপক্ষ দলের বোলাররা কার্যত তাঁকে ভয় পেতেন। আইপিএলেও অধিনায়ক হিসাবে সাফল্য পেয়েছꦗেন তিনি। কলক🐟াতা নাইট রাইডার্সকে দুইবার চ্যাম্পিয়ন করেছেন গৌতি। অধিনায়ক হিসাবেও তিনি সফল।
ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন কয়েক বছর হয়ে গিয়েছে। কিন্তু তিনি কোনও না কোনও ভাবে ক্রিকেটের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। লখনউ সুপার জায়ান্টসের দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। এবার তাঁকে খেলতে দেখা যাচ্ছে মাস্টার্স টি-টেন লিগে। কিন্তু সেই টুর্নামেন্টে একেবারেই ফর্মে নেই ভারতীয় দলের প্রাক্তন এই তারকা। বর্তমানে তিনি ট্রিটনসের বি🦋রুদ্ধে খেলছেন। কিন্তু সেখানে তিনি সেই ভাবে রানই করতে পারেননি।
এখনও পর্যন্ত ছয় ম্যাচ খেলেছেন। করেছেন মাত্র ৪ রান। তাঁর এই রান দেখে এটা স্পষ্ট হয়েছে, তিনি একেবারেই ফর্মের ধারে কাছে নেই। শুধু তাই নয়, আটলান্টা রাইডার্সের বিরুদ্ধে প্রথম বলেই ফিরে যꦦেতে হয়েছে তাঁকে। তাও আবা꧙র বাংলাদেশের পেসার কামরুল ইসলাম রব্বির বলে। যিনি এই টুর্নামেন্টে আটলান্টার হয়ে খেলছেন। তাঁর বলে এলবিডব্লু হয়ে ফিরে যান ২০১১ ওডিআই বিশ্বকাপ জয়ী দলের ক্রিকেটার।
সেই ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে আটলান্টা রাইডার্স ১০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে তোলে ১০১ রান। আলটান্টার অধিনায়র আরও এক প্রাক্তন ভারতীয় তারকা ক্র♏িকেটার রবিন উথাপ্পা খাতা না খুলেই ফিরে যান। তবে হ্যামিলটন মাসাকাদজা ২৫ বলে ৪৩ রান করেন ৫টি বাউন্ডারি এবং ১টি ওভার বাউন্ডারির সৌজন্যে। পাশাপাশি হামাদ আজম ১৬ বলে ৩৮ রানে অপরাজিত থাকেন মাত্র ৫টি বাউন্ডারি সংগ্রহ করে।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে 𒀰শুরু থেকেই উইকেট পড়তে থাকে নিউ জার্সি ট্রিটনসের। পরপর উইকেট হারিয়ে মাত্র ৯ ওভারে ৫৩ রানে অলআউꦑট হয়ে যায় তারা। ৪৮ রানে ম্যাচ জিতে নেয় আটলান্টা রাইডার্স। ট্রিটনসের হয়ে এই ম্যাচে সর্বোচ্চ রান করেন ইউসুফ পাঠান। ১০ বলে ১৮ রান করেন তিনি। তাঁর এই ইনিংসে ছিল মাত্র ২টি ওভার বাউন্ডারি।
এমনকী পরের ম্যাচেও জিততে পারেনি গৌতম গম্ভীরের দল। মরিসভিলে ইউনিটির বিরুদ্ধে খেলতে না𒊎মে নিউ জার্সি।🤡 কিন্তু সেই ম্যাচে ১২৫ রানের টার্গেট নিয়ে নামলে মাত্র ৬৯/৮ রানে গুটিয়ে যায় গৌতির দল। ৫৫ রানে হারতে হয় তাদের। যদিও সেই ম্যাচে ব্যাট করতে নামেননি গম্ভীর।