হার্দিক পান্ডিয়া সম্প্রতি ব্যাখ্যা করেছেন যে, কেন তিনি ভারতের ওয়ানডে বিশ্বকাপ স্কোয💮়াড থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। কারণ তিনি চাননি যে, দলে এমন একজন খেলোয়াড় থাকুক, যিনি পুরোপুরি ফিট নন।
হা♔র্দিক গত বছ💝র ওডিআই বিশ্বকাপে লিগ পর্ব চলাকালীন পুনেতে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ম্যাচে চোট পেয়েছিলেন এবং শেষ পর্যন্ত প্রতিযোগিতার বাকি অংশ থেকে ছিটকে গিয়েছিলেন। যা নিয়ে হার্দিকের এখনও আফসোস রয়ে গিয়েছে।
সোমবার মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের প্রাক-মরশুম সাংবাদিক সম্মেলনে কথা বলার সময়ে, হার্দিক বলেছিলেন যে, প্রাথমিক স্ক্যানে দেখা গিয়েছিল যে, এটি একটি নিগল ছিল🍰, তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে চোটটি আরও খারাপ হয়েছে।
আরও পড়ুন: দুপুর ২টোয় অনুশীলনে গিয়ে, রাত ১🔴২.৪৫-এ শেষ করত ﷺযশস্বী- অবাক করা গল্প শোনালেন উথাপ্পা
হার্দিক এদিন বলেছেন, ‘যখন আমি চোট পেয়েছিলাম, শুরুর দিকে একটা ধারণা ছিল না যে, এটি কতটা খারাপ বা কতটা ভালো। যখন আমি স্ক্যান করতে গিয়েছিলাম, প♋্রাথমিক ভাবে এই চোট খুব বেশি গুরুতর মনে হয়নি। মনে হয়েছিল, এটা শুধু একটু নিগল, যা ঠিক হয়ে যাবে।’
সঙ্গে হার্দিক যোগ করেছেন, ‘কিন্তু কয়েক ঘন্টা পার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এর আসল চিত্রটির দেখা মিলল। গোড়ালি ℱবাজে ভাবে ফুলে গিয়ে বিশাল হয়ে গিয়েছিল। এবং সেটা দেখ🎃ে পরের দিন সরাসরি আমি এনসিএ-তে গিয়েছিলাম, যাতে আমি আমার প্রক্রিয়াগুলিকে বেঁধে রাখতে পারি এবং নিশ্চিত করতে পারি যে, আমি ফিরে আসব।’
আরও পড়ুন: ওর হাত সব সময়ে আমার কাঁধে থাকবে- রোহিত তাঁর নꦑেতৃত্বে খেলবেন, অস্বস্ত꧙িতে নেই হার্দিক
হার্দিক দাবি করেছেন যে, তিনি 😼প্রতিযোগিতা চলাকালীন ৫০ শতাংশে ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করতে চান না। তাঁর মতে, ‘বিশ্বকাপের জন্য নিজেকে উপলব্ধ করতে, প্রতিদিন চেষ্টা করেছি। এবং ১২তম দিনে চোট ঠিক আছে কিনা দেখতে গিয়ে, হিতে বিপরীত হয়। চোট আরও বড়ে যায়। এবং তখন প্রশ্ন ছিল, আমি কি ৫০ শতাংশ ফিট হয়ে ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করতে চাই? এবং উত্তর ছিল, না। কারণ ভারত এর চেয়ে ভালো প্লেয়ার পেতে পারে। যেখানে আমি নিজে পুরোপুরি সুস্থ হতে পারিনি।’
তিনি আরও বলেছেন, ‘সেখান থেকে স্পষ্টতই তার আমার পুনর্বাসনের যাত্রা শুরু হয়েছিল এবং পুরো প্রক্রিয়াটির লক্ষ্য ছিল শুধুমাত্র নিশ্চিত করা যে, আমি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব যেন ২২ গজে ফিরতে পারি। তবে চোট পুরোপুরি সারাতে আমাকে 𓆏সময় দিতে হত। এটি এমন বিষয় ছিল না যে, চলাফেরা ক🦩রতে সমস্যা হচ্ছিল বা ফিজিয়োর সাহায্য ছাড়া চলছিল না। এটি সাধারণ নিয়মে সেরে ওঠা ছিল।’