জাতীয় দল এবং আইপিএলে চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে দীর্ঘদিন একসঙ্গে খেলেছেন। তা সত্ত্বেও ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কথা নেই টিম ইন্ডিয়ার সর্বকালের অন্যতম দুই সেরা তারকা হরভজন সিং ও🎀 মহেন্দ্র সিং ধোনির। অবশ্য একসঙ্গে খেলার সময় 𒁃মাঠের মধ্যে গেমপ্ল্যান নিয়ে টুকিটাকি কথা হতো। তবে তার বাইরে বাক্যালাপ বন্ধ দুই ম্যাচ উইনারের। ভজ্জি নিজেই জানালেন এমন কথা।
হরভজন ন🤪ির্দিষ্ট কোনও কারণ উল্লেখ করেননি। তবে ভাজ্জির কথায় এটা স্পষ্ট যে, দুই তারকার মধ্যে জোর মনোমালিন্য রয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই হরভজনের এমন স্বীকারোক্তি ভারতীয় ক্রিকেটমহলের চর্চার বিষয় হয়ে 🗹দাঁড়িয়েছে।
নিউজ-১෴৮'এর আলোচনায় হরভজন বলেন, ‘না, 🐓ধনির সঙ্গে আমি কথা বলি না। যখন সিএসকের হয়ে খেলতাম, তখনই যা টুকিটাকি কথা হতো। তবে তার বাইরে আমাদের কথা নেই। দশ বছরেরও বেশি হয়ে গেল আমাদের মধ্যে কথাবার্তা হয় না। আমার কথা বলার প্রয়োজন হয় না। হয়তো ওরও। জানি না কী কারণ।’
ভাজ্জি আরও বলেন, ‘চেন্নাই সুপার কিংসে একসঙ্গে খেলার সময়ে আমাদের মধ্যে কথা হতো। সেটাও মাঠের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকত। এর বাইরে ও কখনও আমার হোটেল রুমে আসত না। আমিও ☂কখনও ওর ঘরে যেতাম না।’
উল্লেখ্য, ধꦦোনি ও হরভজন কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ভারতের ২টি বিশ্বকাপ জয়ে লড়াই চালিয়েছেন। ২০০৭ সালের টি-২০ ও ২০১১ সালের ওয়ান ডে বিশ্বকাপে একসঙ্গে মাঠে নেমেছেন ধোনি ও ভাজ্জি। তবে অবাক করা বিষয় হল, ২০১১-র বিশ্বকাপ ফাইনালের পরে ভারতের বিশ্বজয়ী একাদশ আর কখনও একসঙ্গে মাঠে নামেনি।
পরে সচিনꦐ, সেহওয়াগ, জাহিররা অবসর নিলেও যুবরাজ সিং ও হরভজন লড়াই জারি রাখেন। তবে ২০১৫ বিꦫশ্বকাপে দুই সিনিয়র তারকাকে সাইড লাইনে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। যুবির মতো ভাজ্জিও একদা দাবি করেন যে, বিশ্বকাপ থেকে বাদ পড়াই তাঁর আন্তর্জাতিক কেরিয়ার দীর্ঘায়িত হতে দেয়নি।
ধোনি ও হরভজন শেষবার জাতীয় দলের হয়ে একসঙ্গে মাঠে নামেন ২০১৫ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে একটি ওয়ান ডে ম্যাচে। বছর তিনেক পরে চেন্নাই সুপার কিংসের জার্সিতে পুনরায় একসঙ্গে মাঠে নামেন টিম ইন্ডিয়ার দুই তারকা। আপাতত মহেন্দ্র সিং ধোনি আইপিএল খেলা চালিয়ে গেলেও হরভজন জাতীয় দলের পা💛শাপাশি অবসর নিয়েছেন ভারতের ঘরোয়া ক্রিকেট থেকেও।