ভারত এবং নিউজিল্যান্ডের মধ্যে প্রথম টেস্ট ম্যাচের পরে মহম্মদ শামি বলেছেন যে তিনি বোলিং অনুশীলন শুরু করেছেন। এই মুহূর্তে তিনি কোনও ব্যথা ছাড়াই সম্পূর্ণ ফিট হয়ে🉐ই বোলিং করতে পারছেন। অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার আগে মাঠে বাংলার হয়ে কিছুটা সময় কাটাতে চান বলেও জানিয়েছেন তিনি। ভারতীয় ক্রিকেটে গত কয়েকদিন ধরেই একটা প্রশ্ন চলছে, কবে ভারতীয় দলে ফিরবেন মহম্মদ শামি। অস্ট্রেলিয়াতে 🦄কি মহম্মদ শামি যাবেন? শামি কি রঞ্জি ট্রফি ম্যাচে খেলবেন? এগুলি এমন কিছু প্রশ্ন যা ভক্ত এবং ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ ক্রমাগত তুলছেন।
এই সমস্ত বিষয়ে কথা ব🅠লতে গিয়ে মহম্🐷মদ শামি বলেন, ‘বোলিং অনুশীলন করার পর (ভারত-নিউজিল্যান্ড ম্যাচের পর) আমার খুব ভালো লাগছে। আগে আমি অর্ধেক রান আপ নিয়ে বোলিং করতাম এবং গতকাল আমি পুরো রান-আপ নিয়ে বোলিং করেছিলাম।’
আরও পড়ুন… BAN vs SA: ওয়াকার ইউনিসের বড় রেকর্🌟ড ভেঙে দিয়ে টেস্টে নতুন ইতিহাস লিখলেন💦 কাগিসো রাবাদা
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে যোগ দেওয়া প্রসঙ্গে মহম্মদ শামি বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়া সিরিজ এখনও অনেক দূরে রয়েছে। এ নিয়ে বেশি কিছু বলা যাচ্ছে না। তবে, এই মুহূর্তে আমার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল নিজেকে পুরোপুরি ফিট রাখা। তবে আমি যদি অস্ট্রেলিয়ায় যাই, আমি সেখানে নিজেকে পুরোপুরি ফিট করে যেতে চাইবো। আমি জানি অস্ট্রেলিয়ায় আমাদের কী ধরনের বোলিং করতে হবে। সেজন্য আমি খুব সূক্ষ্মভাবে এর জন্য প্রস্তুতি নিতে চাই। সেখানে যাওয়ার আগে যদি মাঠে কিছু সময় কাটাই তাহলে ভালো 𝓀হবে। আসলে ভালো প্রস্তুতি নিয়ে অস্ট্রেলিয়া যেতে চাই।’
আরও পড়ুন… ছয় বছরের অপেক্ষা শ⛄েষ, ২০১৮-র পরে Archery World Cup 2024-এ পদক জিতলেন দীপিকা কুম🌞ারী
মহম্মদ শামি এর আগেও 🐭বহুবার বলেছেন, ঘরোয়া ক্রিকেট খেꦆলেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরতে চান তিনি। এর আগেও জানা গিয়েছিল যে শামি রঞ্জি ট্রফিতে বাংলার হয়ে এক বা দুটি রঞ্জি ম্যাচ খেলতে চান, যাতে তিনি তার প্রত্যাবর্তনে সহায়তা করতে পারেন। এই প্রসঙ্গে মহম্মদ শামি বলেন, ‘আমি চাই যে আমি যদি ফিট থাকি এবং ৮-১০ দিনের ব্যবধান পাই, তাহলে আমি একটি বা দুটি রঞ্জি ম্যাচ খেলতে চাই।’ তিনি আরও বলেন, ‘যেদিন আমার মনে হবে ২০-৩০ ওভার বোলিং করার পরেও আমার কোনও সমস্যা হচ্ছে না এবং যেদিন ডাক্তাররা আমাকে ছেড়ে দেবেন, সেদিন আমি খেলতে মাঠে যাব। আমি চাই অস্ট্রেলিয়া সিরিজের আগে মাঠে যতটা সময় দিতে পারব, ততই ভালো।’
মহম্মদ শামি সর্বশেষ গত নভেম্বরে ওডিআই বꦏিশ্বকাপের ফাইনালে ভারতের হয়ে খেলেছিলেন। তিনি সেই টুর্নামেন্টে🌠 ভারতের শীর্ষস্থানীয় উইকেট শিকারি ছিলেন, সাত ম্যাচে ১০.৭০ গড়ে এবং ১২.২০ স্ট্রাইক রেটে ২৪ উইকেট নিয়েছিলেন। ইনজেকশন নিয়েছিলেন গোড়ালির চিকিৎসার জন্য, চোট থাকা সত্ত্বেও খেলেছিলেন।
যখন শামিকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে এই চোট তাকে কী শিখিয়েছে, তিনি বলেছিলেন, ‘২০১৫ সালেও আমি একই সময়ের জন্য দলের বাইরে ছিলাম। এই ধরনের আঘাত সবসময় আমাদের লড়াই করতে শেখায়। এটা খুবই গ♋ুরুত্বপূর্ণ যে এই সময়ে আমরা আমাদের ফিটনেস এবং ফোকাস ঠিক রাখি। ইনজুরির পর মাঠে ফেরা সবসময়ই কঠিন এবং এমন সময়ে আমাদের ধৈর্য্য আমাদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’