বেন স্টোকস এবং ব্রেন্ডন ম্যাকালামের সমন্বয়ে ইংল্যান্ড টিম টেস্ট ক্রিকেট খেলার পদ্ধতিকে নতুন করে স🎃ংজ্ঞায়িত করেছে। তাদের অতি-আক্রমণাত্মক দৃষ্টিভঙ্গি লাল বলের ক্রিকে🥃টে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে। আর এই পদ্ধতি, যা ব্যাজবল নামে পরিচিত, বিস্ময়কর ভাবে ইংল্যান্ডকে সাফল্যও এনে দিচ্ছে। এমন কী ইংল্যান্ড ২০২২ সালের ডিসেম্বরে পাকিস্তানকে সিরিজে ৩-০ ফলে হারিয়েছে।
ভারতে চলতি টেস্ট সিরিজের আগে ব্যাজবল নিয়ে নতুন করে জোরালো আলোচনা শুরু হয়েছিল, স্পিনিং ট্র্যাকে এই পদ্ধতি আদৌ 🀅কার্যকর হবে কিনা! সিরিজের দু'টি টেস্ট ম্যাচ আপাতত হয়ে গিয়েছে। তার মধ্যে ইংল্যান্ড হায়দরাবাদে প্রথম টেস্ট জিতেছিল, কিন্তু বিশাখাপত্তনমে আবার দ্বি💞তীয় টেস্টে তারা হেরে যায়।
আরও পড়ুন: ভাইরাস সংক্রমণ, সঙ্গে ভাইজ্যাগে হারের ধাক্কা, রাজকোট টেস্টের আগে আবুধাবি উড়ে♔ গেল ইংল্যান্ড
ভারতীয় বিশে﷽ষজ্ঞদের কাছ থেকেও ব্যাজবল নিয়ে কিছু মজার মন্তব্য এসেছে। টেস্ট ক্রিকেটে ইংল্যান্ডের খেলার ধরন নিয়ে চলতি বিতরꦿ্কের মধ্যে ভারতীয় ক্রিকেট দলের কোচ রাহুল দ্রাবিড় কিন্তু এই ব্যাজবলের প্রশংসায় পঞ্চমুখই হয়েছে।
বিশাখাপত্তনমে দ্বিতীয় টেস্টে 𝔍ভারতের জয়ের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে রাহুল দ্রাবিড় টেস্ট ক্রিকেটে ইংল্যান্ডের আক্রমণাত্মক পদ্ধতির প্রশংসা করেছেন। তিনি নিজের অভিমত ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেছেন যে, তাদের খেলার শৈলীর একটি সঠিক পদ্ধতি রয়েছে। এবং এটিকে টেনে নিয়ে যাওয়ার দক্ষতাও রয়েছে ইংল্যান্ড টিমের মধ্যে।
দ্রাবিড় বলেছেন, ‘আমি মনে করি, ওরা খুব ভালো খেলছে। আপনি এটিকে ব্যাজবল বলুন বা যাই বলুন না কেন। আমি নিশ্চিত নই, ওরা এই পদ্ধতিতে খেলে কতটা খুশি, কিন্তু ওরা সত্যিই ভালো ক্রিকেট খেলছে। ওরা স্পষ্টতই দেখিয়ে দিয়েছে যে, ওরা এই পদ্ধতিতে ভালো দক্ষতা দেখিয়েছে।’ সঙ্গে ꦕতিনি যোগ করেছেন, ‘আমি মনে করি, এটি বন্য স্লগিংয়ের মতো নয়। ওরা যে শট খেলছে তার জন্য অনেক দক্ষতার প্রয়োজন রয়েছে। দুম করে এসে এই ভাবে খেলা সম্ভবꩲ নয়। হঠাৎ এসে বললেন বা বাবলেন, আমি আক্রমণাত্মক পদ্ধতিতে খেলতে চাই, সেটা সম্ভব নয়। এই পদ্ধতি কার্যকর করার দক্ষতারও প্রয়োজন রয়েছে।’
ভারতর প্রাক্তন অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় আবার ইংল্যান্ডের ব্যাজবল ক্রিকেট নিয়ে বলেছেন, ‘ব্যাজবল হল এমন একটি পদ𒈔্ধতি, যেখানে ম্যাচটি দ্রুত খেলা হয়। ভারতের স্পিনিং উইকেট আছে এবং তাই এখানে ব্যাজবল প্রযোজ্য হ𒐪বে না।’
ইংল্যান্ড প্রথম টেস্টে ১৯০ রানে পিছিয়ে পড়ার পরেও কিন্তু অসাধারণ ভাবে ম্যাচে প্রত্যাবর্তন করে। অলি পোপ ১৯৬ রান করে দলকে শক্ত ভিতে দাঁড় করিয়ে দেন। এর পর টম হার্টলি অভিষেকের দ্ব𝐆িতীয় ইনিংসে ৭ উইকেটের হাত ধরে ভারতকে ২৮ রানে হারিয়েছিল ইংল্যান্ড।