দলীপের মঞ্চে ব্যাজবল ক্রিকেটের আদর্শ নমুনা পেশ করলেন ইশান কিষান, রুতুরাজ গায়কোয়াড়রা। ফলে ইন্ডিয়া-বি দলের বিরুদ্ধে দলীপ ম্যাচের প্রথম দিনে শক্ত ভিত গড়ে ফেলে ইন্ডিয়া-সি দল𝕴। ইশান ও রুতুরাজ ছাড়াও ম্যাচের প্রথম দিনে ব্যাট𝓀 হাতে নজর কাড়েন বাবা ইন্দ্রজিৎ। ইন্ডিয়া-বি দলের হয়ে প্রথম দিনে চমকপ্রদ বোলিং করেন মুকেশ কুমার।
অনন্তপুরে দলীপের দ্বিতীয় রাউন্ডের ম্যাচে ইন্ডিয়া-সি দলের বিরুদ্ধে টস জেতেন ইন্ডিয়া-বি দলের ক্যাপ্টেন অভিমন্যু ঈশ্বরন। তিনি টস জিতে শুরুতে ব্যাট করতে প💜াঠান ইন্ডিয়া-সি দলকে। প্রথম দিনের শেষে ইন্ডিয়া-সি দল তাদের প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেটের বিনিময়ে ৩৫৭ রান তোলে। তারা ব্যাট করে সাকুল্যে ৭৯ ওভ💃ার। অর্থাৎ, ওভার প্রতি ৪.৫১ রান সংগ্রহ করে ইন্ডিয়া-সি দল।
ঝোড়ো শতরান করেন ইশান কিষান। লড়াকু হাফ-সেঞ্চুরি করেন বাবা ইন্দ্রজিৎ। চোট পেয়ে একবার মাঠ ছাড়ার পরে পুনরায় ব্যাট করতে নেমে রুতুরাজ গায়কোয়াড় দাঁড়িয়ে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি▨র দোরগোড়ায়।
ই🎉শান ৭টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে মাত্র ৪৮ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। প্রথম দিনের চায়ের বিরতির পরে ইশান ব্যক্তিগত শতরান পূর্ণ করেন মাত্র ১২০ বলে। সাহায্য 🦩নেন ১৪টি চার ও ২টি ছক্কার। শেষমেশ ১২৬ বলে ১১১ রান করে আউট হন ইশান। মারেন ১৪টি চার ও ৩টি ছক্কা।
বাবা ইন্দ্রজিৎ ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ৪টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৯৩ বলে। তিনি শেষ পর্যন্ত ব্যক্তিগত ৭৮ রানে সাজঘরে ফেরেন। ১৩৬ বলের ꧙ইনিংসে ইন্দ্রজিৎ মোট ৯টি চার মারেন। ইন্দ্রজিৎ ইন্ডিয়া-ডি টিমের বিরুদ্ধে গত ম্যাচের প্রথম ইনিংসেও হাফ-সেঞ্চুরি করেছিলেন। সেই ইনিংসে তিনি ৭২ রান করে আউট হন। সুতরাং, দলীপের পরপর ২টি ম্যাচে ব্যাট হাতে নজর কাড়েন ইন্দ্রজিৎ।
রুতুরাজ গায়কোয়াড়🔯 ওপেন করতে নেমে ২ বলে ৪ রান করে চোট পেয়েছিলেন। তিনি তৎক্ষণাৎ মাঠ ছাড়েন। পরে পুনরায় ব্যাট করতে নামেন রুত🍎ু। তিনি প্রথম দিনের শেষে অপরাজিত থাকেন ৫০ বলে ৪৬ রান করেন। ইন্ডিয়া-সি টিমের ক্যাপ্টেন এমন আগ্রাসী ইনিংসে ৭টি চার ও ২টি ছক্কা মারেন।
এছাড়া ৭৫ বলে ৪৩ রান🐓 করে আউট হন সাই সুদর্শন। তিনি ৮টি চার মারেন। ৬৭ ♏বলে ৪০ রান করে সাজঘরে ফেরেন রজত পতিদার। তিনিও ৮টি চার মারেন। ২টি বাউন্ডারির সাহায্যে ১৪ বলে ১২ রান করে আউট হন উইকেটকিপার অভিষেক পোড়েল। ১১ বলে ৮ রান করে নট-আউট থাকেন মানব সুতার। তিনি ২টি চার মেরেছেন।
ইন্ডিয়া-বি দল♋ের হয়ে প্রথম দিনে ৭৬ রানের বিনিময়ে ৩টি উইকেট নেন মুকেশ কুমার। ৭৮ রান খরচ করে ১টি উইকেট নিয়েছেন নভদীপ সাইনি। ৩৫ রানের বিনিময়ে ১টি উইকেট সংগ্রহ করেন রাহুল চাহার।