বাংলাদেশের বিরুদ্ধে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক সিরিজে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গিয়েছে ভারত। দিল্লির অরুণ জেটলি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ম্যাচে ভারত ৮৬ রানে শক্তিশালী জয় পেয়েছে ভারত। এই জয়ে রিঙ্কু সিং এবং নীতীশ রেড্ডির ভূমিকা ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নীতীশ ব্যাট এবং বল উভয় দিয়𝓀েই বিস্ময়কর কাজ করেছিলেন, যেখানে রিঙ্কু আবার ভারতকে একটি কঠিন পরিস্থিতি থেকে টেনে তুলে আনেন। ভারত ৪১ রানে তিনটি উইকেট হারিয়েছিল, তারপরে রিঙ্কু এবং নীতীশ একসঙ্গে বাংলাদেশি বোলারদের পরাস্ত করেছিলেন। ভারত ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ২২১ রান করেছিল, জবাবে বাংলাদেশ দল ২০ ওভারে ৯ উইকেটে মাত্র ১৩৫ রান করতে পারে।
বিসিসিআই টিভিতে, রিঙ্কু সিং এবং নীতীশ কুমার রেড্ডি বাংলাদেশের বির🥃ুদ্ধে ম্যাচ জেতানো জুটি নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন, নীতীশ বলেছেন, ‘সে আমাকে বলছিল, বাবু এটা ঈশ্বরের পরিকল্পনা, আমরা শুধু এটার ওপর ভরসা করে বল মারছিলাম।’ রিঙ্কু সিং বলেছেন, ‘আমরা আমাদের ব্যাটিং উপভোগ করছিলাম, আমি শুধু বলছিলাম, ঈশ্বরের পরিকল্পনা ভাই, শুধু আঘাত করতে থাকুন, ঈশ্বরের ওপর ছেড়ে দিন। নীতীশ ভাইয়া খুব ভালো ব্যাটিং করেছিল। এটি ছিল তার দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক ম্যাচ, তাই তাকে দেখে দারুণ লাগছিল।’
কী বললেন ম্যান অফ দ্য ম্যাচ হওয়া নীতীশ?
ম্যান অফ দ্য ম্যাচ পুরষ্কার নিয়ে নীতীশ বলেছেন, ‘খুব ভালো লাগছে, ভার൲তের হয়ে খেলাটা অনেক গর্বের, আর ম্যান অফ দ্য ম্যাচ পাওয়াটা একটা বড় ব্যাপার, এই মুহূর্তটা আমি উপভোগ করছি। যখন আমি জানলাম যে এখান থেকে আমাদের দ্রুত রান করতে হবে, তখন আমি বোলারদের টার্গেট করতে শুরু করি। আমি নিজেকে সমর্থন করছিলাম যে আমি এটি করতে পারব।’
আরও পড়ুন… মুম্বইয়ের আহত অলরাউন্ডার মুশির খান ও তাঁ❀র বাবার সঙ্গে দেখা করলেন ভারতীয় ক্যাপ্টেন
রিঙ্কু সিং আবারও ভারতে꧂র পক্ষে একটি সংকটময় পরিস্থিতিতে একটি ভালো ফিফটি করেছিলেন, তিনি 🐽বলেছিলেন, ‘এটি দুর্দান্ত লেগেছিল, কারণ এটি ছিল আমার তৃতীয় ফিফটি, এবং পঞ্চাশটি এমন সময়ে এসেছে যখন প্রাথমিক উইকেট দ্রুত পতন হয়েছে।’ নীতীশ বলেছিলেন যে, ‘আমরা খুব সাধারণভাবে কথা বলছি এবং কোনও ধরণের চাপ নিচ্ছিলাম না।’
রিঙ্কুর শাসনে ভারত হারেনি
রিঙ্কু বলেছিলেন যে নীতীশ ব্যাট করতে এসে তার সঙ্গে কী কথা বলেছিলেন, তিনি বলেছিলেন, ‘যখন আমাদের তিনটি উইকেট পড়ে গিয়েছিল, তার মানে অনেক বল আটকে যাচ্ছিল, তাই আমি যখন ব্যাট কর𝓡তে আসি তখন স্কোর ছিল চল্লিশ রানে তিন উইকেট ছিল। তাই বল আটকে আসছে দেখে রেড্ডি ভাই আমাকে খেলতে বললেন, তারপর প্রথম বলটি ডট এবং তারপর একটি চার, তারপর আমি আত্মবিশ্বাস পেয়েছিলাম। আমি তাঁকে অফব্রেকে সিঙ্গেল দিচ্ছিলাম, তাই তার আঘাত করা সহজ হয়ে উঠছিল। আমি একটꦜা কথা বলতে চাই যে যখন থেকে আমি ভারতের হয়ে খেলছি, আমরা সবকটি সিরিজ জিতেছি এবং একটি সিরিজও হারিনি, তাই আমি ভারতের হয়ে খেলতে চাই এবং ভারত এভাবেই সিরিজ জেতাতে চাই।’