বড় ধাক্কা𝓰 ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের । এবার ভারতেরই এক স্টেডিয়ামকে একটি ডিমেরিট পয়েন্ট দিল আইসিসি। পাশাপাশি ম্যাচ যে মাঠে হয়েছে, সেই মাঠের আউটফিন্ড নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করল আইসিসি। দেওয়া হয়েছে ডিমেরিট পয়েন্ট, যার জেরে মুখ পুড়ল বিসিসিআইয়ের। উত্তর প্রদ꧅েশের কানপুরের গ্রিন পার্ক স্টেডিয়ামের পিচকে নিয়ে কিছু না বললেও মাঠের আউটফিল্ডে খুশি নয় আইসিসি, স্পষ্ট জানিয়ে দিল তাঁরা।
আরও পড়ুন-‘যখন হওয়ার তখনই হবে, এখন বলা যাবে না’! টেস্ট খেলা নিয়ে💟 মন্তব্য সূর্যর…
বাংলাদেশকে হারিয়েছিল ভারত-
কানপুরে সেপ্টেম্বর মাসে হয়েছিল ভারত বনাম ꦅবাংলাদেশের দ্বিতীয় টেস্ট। সেই ম্যাচে প্রথম দুই দিন বৃষ্টির জন্য খেলা প্রায় পণ্ড হয়ে যায়। তৃতীয় দিনেও খেলা হয়নি সেভাবে। পিচের আশেপাশে ভিজে থাকার জন্য এবং আউটফিল্ডের কারণে খেলা শুর🥂ু করতে দেরি হয়েছিল, অবশেষে শেষ দুই দিনে বল গড়াতেই বাংলাদেশকে পরাস্ত করে ভারত।
আরও ⛎পড়ুন-ক্রিকেট ❀মাঠে অসভ্যতা! বরদাস্ত করল না উইন্ডিজ বোর্ড! নির্বাসিত আলজারি জোসেফ…
কানপুরের স্টেডিয়ামে সংস্কারের প্রয়োজন ছিল-
এমনিতেই কানপুরের গ্রিন পার্ক স্টেডিয়ামের স্ট্যান্ডে পুরো দর্শক নিয়ে খেলা হয়নি। কারণ একদিনের স্ট্যান্ডের অবস্থা একটাই করুণ ছিল, যে সেখানে দর্শক প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়নি। ফলে রক্ষণাবেক্ষণের যে অভাব রয়েছে তাঁর প্রমাণ মিলেছিল টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই। পাশাপাশি নয়ডার আরেক স্টেডিয়ামেও নিউজিল্যান্ড বনাম আফগানিস্তানের টেস্ট ম্যাচ বাতিল হ💧য়ে গেছিল, খারাপ আউটফিল্ডের কারণে।
আরও পড়ুন-‘সিরিজ হেরেছে বলেই ওরা বাজে দল হয়ে♚ যায়নি’! ভারতের কামব্যাক নিয়ে আশাবাদী টম লাথাম…
কানপুরের আউটফিল্ড খারাপ, পিচ ভালো-
কানপুরে⭕র পিচকে অবশ্য আইসিসি খারাপ বলতে পারেনি। কারণ ১২১.২ ওভার বোলিং করে ভারতীয় দল বাংলাদেশের ২০টি উইকেট যেমন তুলে নিয়েছিল। তেমনই ব্যাট করতে ꦕনেমে ৫২ ওভারে রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি, লোকেশ রাহুলরা তুলেছিলেন ৩৮৩ রান। রান রেট ছিল ৭.৩৬। ফলে এবং বোলিংয়ের দিক থেকে যে পিচ একেবারে টেস্টের জন্য অত্যন্ত ভালো ছিল, তা মেনে নিতে হয়েছে আইসিসিকে।
আরও পড়ুন-অবশেষে যুগের পতন! প্রায় ৫০ দেশের বিরুদ্ধে খেলা মহম্মদ নবির অবসর ঘোষণা! কব༒ে শেষ ওডিআই?
রাজীব শুক্লার স্বীকারোক্তি-
🔥প্রসঙ্গত আউটফিল্ড নিয়ে যে বড়সড় প্রশ্ন 💫উঠতে তা জানলেন বিসিসিআইয়ের শীর্ষকর্তা রাজীব শুক্লা। তাই তিনি কানপুরের পিচ এবং মাঠকে প্রথমে প্রশংসা করলেও পরে স্বীকার করে নিয়েছিলেন ১৯৫২ সাল থেকে টেস্ট আয়োজিত হওয়া এই স্টেডিয়ামে একটা সংস্কারের সত্যিই প্রয়োজন রয়েছে।