সারা টুর্নামেন্টে ক্যাপ্টেন করুণ নায়ার ব্যাট হাতে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন মহীশূর ওয়ারিয়র্সকে। ফাইনালেও তার অন্যথা হয়নি। বেঙ্গালুরু ব্লাস্টার্সের বিরুদ্ধে খেতাবি লড়াইয়ে ফের🎐 হাফ-সেঞ্চুরি করেন নায়ার। মায়াঙ্ক♈ আগরওয়ালের বেঙ্গালুরুকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় ওয়ারিয়র্স।
রবিবার চিন্নাস্বামীতে টস হেরে শুরুতে ব্যাট করতে না♊মে মহীশূর ওয়ারিয়র্স। টসভাগ্য সঙ্গ না দিলেও তারা বড় রানের ইনিংস 𝔍গড়ে তোলে। নির্ধারিত ২০ ওভারে মহীশূর ৪ উইকেটের বিনিময়ে ২০৭ রান সংগ্রহ করে। ক্যাপ্টেন নায়ার ছাড়াও হাফ-সেঞ্চুরি করেন ওপেনার এসইউ কার্তিক।
নায়ার ৪টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৪০🧜 বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। তিনি ৬টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ৪৫ বলে ৬৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন। কার্তিক ৭টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৩০ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। তিনি শেষমেশ ৭টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ৪৪ বলে ৭১ রান করে মাঠ ছাড়েন।
শেষ বেলায় ব্যাট হাতে ঝড় তোলেন মনোজ ভান্দাগে। তিনি মাত্র ১৩ বলে ৪৪ রান করে অপরাজিত থাকেন। মারেন ২টি চার ও ৫টি ছক্কা। অজিত কার্তিক ৩, হর্ষিল ধর্মানি ৬ ও জগদীশা সূচিত ৭ রানের যোগদান রাখেন। বেঙ্গালুরুর হয়ে ৪ ওভারে ৪৪ রান ⛄খরচ করে ২টি উইকেট দখল করেন জ্ঞানেশ্বর নবীন। ১টি করে উইকেট নেন ক্রান্তি কুমার ও শুভাঙ্গ হেজ।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে বেঙ্গালুরু ব্লাস্টার্স ২০ ওভারে ৮ উইকেটের বিনিময়ে ১৬২ রানে আটকে যায়। ৪৫ রানের বড় ব্যবধানে ম্যাচ জিতে ট্রফি হাতে তোলেন নায়াররা। বেঙ্গালুরু হয়ে এলআর চেতন ৩২ বলে ৫১ রান করেন। তিনি ৩টি চার ও ৪টি ছক্কা মারেন। ২১ বলে ৩৯🌌 রান করে অপরাজিত থাকেন ক্রান্তি কুমার। তিনি ২টি চার ও ৩টি ছক্কা মারেন।
ক্যাপ্টেন মায়াঙ্ক আগরওয়াল ১টি ছক্কার সাহায্যে ৩ বলে ৬ রান করে মাঠ ছাড়েন। নবীন ২টি ছক্কার সাহায্যে ১২ বলে ১৭ রান 📖করেন। ওয়ারিয়র্সের হয়ে ৪ ওভারে ১৯ রান খরচ করে ৩টি উইকেট দখল করেন বিদ্যাধর পাতিল। ১টি করে উইকেট নেন অজিত কার্তিক, ধনুষ গৌড়া, কৃষ্ণাপ্পা গৌতম ও দীপক।
আরও পড়ুন:- ছেলের কেরিয়ার ধ্বংস করেছে! ‘ভারতরত্নের দাবি🐲 তুলে’ ফের ধোনিকে তির🍸স্কার যুবরাজের পিতার
ম্যাচের সেরা হন এসইউ কার্তিক। টুর্নামেন্টের 🌄সেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার জেতেন করুণ নায়ার। তিনি ১২ ম্যাচে টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ ৫৬০ রান সংগ্রহ করেন। সেঞ্চুরি করেন ১টি এবং হাফ-সে🐈ঞ্চুরি করেন ৫টি।